Monday, December 1, 2025

বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে হাউস অব লর্ডসের সদস্য অ্যালেক্স কার্লাইলের উদ্বেগ

বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যুক্তরাজ্যের হাউস অব লর্ডসের সদস্য অ্যালেক্স কার্লাইল। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ২০২৪ সালের পর থেকে দেশটির রাজনৈতিক অস্থিরতা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে বড় ধরনের উদ্বেগের বিষয় হয়ে উঠেছে।

লর্ড কারলাইল জোর দিয়ে বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন যেন অতীতের ভুলের পুনরাবৃত্তি না হয় এবং তা অবশ্যই অংশগ্রহণমূলক, অন্তর্ভুক্তিমূলক, স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হতে হবে। তিনি আরও আহ্বান জানান, নির্বাচনের প্রক্রিয়াটি স্বাধীন আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করতে হবে, যাতে গণতান্ত্রিক মানদণ্ড নিশ্চিত হয়।

তিনি বলেন, “বাংলাদেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে এই প্রক্রিয়ার অংশ হতে হবে এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোর পুনর্জাগরণ ও সংস্কৃতিতে অবদান রাখতে হবে।

বাংলাদেশে চলমান আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) সম্পর্কে তিনি উল্লেখ করেন, “এই বিচার প্রক্রিয়া চলমান থাকলেও, এর বর্তমান কাঠামোতে জরুরি সংস্কার প্রয়োজন, যাতে এটি আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত হয়।” তিনি যোগ করেন, বিচারগুলো স্বচ্ছ, ন্যায্য ও সংবিধান এবং আইনের প্রতি সম্পূর্ণ শ্রদ্ধাশীল হতে হবে।

সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন লর্ড কারলাইল। তিনি বলেন, “সংখ্যালঘুরা বর্তমানে যথেষ্ট চাপের মধ্যে রয়েছে। তাদের নিরাপত্তা রাষ্ট্র ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ— উভয়ের কাছ থেকেই নিশ্চয়তা দিতে হবে।”

এছাড়া বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির দিকে রয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। তার মতে, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে পুনর্গঠনের মাধ্যমে শক্তিশালী করতে হবে এবং আইনের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা এখন সময়ের দাবি।

বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যুক্তরাজ্যের হাউস অব লর্ডসের সদস্য অ্যালেক্স কার্লাইল। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ২০২৪ সালের পর থেকে দেশটির রাজনৈতিক অস্থিরতা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে বড় ধরনের উদ্বেগের বিষয় হয়ে উঠেছে।

লর্ড কারলাইল জোর দিয়ে বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন যেন অতীতের ভুলের পুনরাবৃত্তি না হয় এবং তা অবশ্যই অংশগ্রহণমূলক, অন্তর্ভুক্তিমূলক, স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হতে হবে। তিনি আরও আহ্বান জানান, নির্বাচনের প্রক্রিয়াটি স্বাধীন আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করতে হবে, যাতে গণতান্ত্রিক মানদণ্ড নিশ্চিত হয়।

তিনি বলেন, “বাংলাদেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে এই প্রক্রিয়ার অংশ হতে হবে এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোর পুনর্জাগরণ ও সংস্কৃতিতে অবদান রাখতে হবে।

বাংলাদেশে চলমান আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) সম্পর্কে তিনি উল্লেখ করেন, “এই বিচার প্রক্রিয়া চলমান থাকলেও, এর বর্তমান কাঠামোতে জরুরি সংস্কার প্রয়োজন, যাতে এটি আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত হয়।” তিনি যোগ করেন, বিচারগুলো স্বচ্ছ, ন্যায্য ও সংবিধান এবং আইনের প্রতি সম্পূর্ণ শ্রদ্ধাশীল হতে হবে।

সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন লর্ড কারলাইল। তিনি বলেন, “সংখ্যালঘুরা বর্তমানে যথেষ্ট চাপের মধ্যে রয়েছে। তাদের নিরাপত্তা রাষ্ট্র ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ— উভয়ের কাছ থেকেই নিশ্চয়তা দিতে হবে।”

এছাড়া বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির দিকে রয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। তার মতে, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে পুনর্গঠনের মাধ্যমে শক্তিশালী করতে হবে এবং আইনের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা এখন সময়ের দাবি।

আরো পড়ুন

সর্বশেষ