Wednesday, December 17, 2025

ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা ধ্বংসের মুখে, ইউনূস শাসনে অর্থনীতি ধ্বস!

১ লিটার তেলে কত টাকা করে বাড়ছে কোন জিজ্ঞাসা নাই, প্রতিবাদ নাই; এভাবে আর ২ মাস চললে শেষ, ব্যবসা আর করতে পারবো না”— এই হতাশার কথা বলছেন একজন ভোজ্যতেল বিক্রেতা। তার দোকানে একসময় প্রতি শুক্রবার ৮০ হাজার টাকার বিক্রি হতো, এখন তা নেমেছে মাত্র ২০ হাজারে। দোকান ভাড়া বকেয়া, কর্মীদের বেতন দিতে হিমশিম— এটাই এখন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের দৈনন্দিন বাস্তবতা ফ্যাসিস্ট ইউনূস গংয়ের দুঃশাসনে।

খুনির চাই রক্ত, মানুষের রক্ত— জুলাইয়ের আন্দোলন দিয়ে হয়নি, এখন স্বাধীন বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণকে ভাতে মারতে চায় খুনি-ফ্যাসিস্ট ইউনূস গং। ক্ষমতায় আসার পর থেকে ইচ্ছেমতো বাড়ানো হচ্ছে দ্রব্যমূল্য, বিশেষ করে ভোজ্যতেলের দাম। জননেত্রী শেখ হাসিনার সোনার বাংলায় ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ছিল মাত্র ৯২২ টাকা, কিন্তু ষড়যন্ত্রীদের সরকার পতনের মাত্র ১৬ মাসের মধ্যে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৫৫ টাকায় (লিটারপ্রতি ১৯১ টাকা)।

সাম্প্রতিক ডিসেম্বরে আরও বৃদ্ধির পর বোতলজাত তেলের দাম ছুঁয়েছে ১৯৫ টাকা প্রতি লিটার— এই অসহনীয় বৃদ্ধির পিছনে আন্তর্জাতিক বাজারের অজুহাত দেখানো হলেও, সত্য হলো ইউনূস গংয়ের অথর্ব শাসনের কারণে আমদানি ব্যবস্থাপনা ভেঙে পড়েছে, ডলার সংকট বেড়েছে এবং সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য চলছে অবাধে।

এদিকে বেকারত্ব বাড়ছে লাখে লাখে। গার্মেন্টসসহ শিল্পাঞ্চলে ২৫৮টিরও বেশি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে, যার ফলে লক্ষাধিক শ্রমিক বেকার হয়ে রাস্তায় নেমেছে। গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকট, উচ্চ সুদহার এবং আইনশৃঙ্খলার অবনতির কারণে বিনিয়োগ থমকে গেছে, নতুন কর্মসংস্থানের দুয়ার বন্ধ। যাদের স্থির আয় আছে তারা দ্রব্যমূল্যের চাপে ক্রয়ক্ষমতা হারাচ্ছেন, আর নিম্নআয়ের মানুষ অর্ধাহারে-অনাহারে দিন কাটাচ্ছেন। মুদ্রাস্ফীতি এখনও ৮.২৯%-এর উপরে ঘোরাফেরা করছে, যা দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বোচ্চ— এটাই প্রমাণ করে ইউনূসের অর্থনৈতিক ব্যর্থতা।

ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা তো আরও বিপাকে। চ্যানেল আই-এর সাক্ষাৎকারে বিক্রেতারা জানিয়েছেন, তেলের দাম বাড়ার সাথে ক্রেতা কমে গেছে, বিক্রি ধস নেমেছে। অনেকে বলছেন, আর মাস দুয়েক এভাবে চললে দোকান তুলে দিতে হবে। কয়েকশত বড় শিল্পকারখানা বন্ধের পর এখন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরাও ধ্বংসের মুখে— এটাই খুনি ইউনূস গংয়ের ‘অর্থনৈতিক ম্যাজিক’!

বাংলাদেশ এভাবে আর কতদিন সইবে এই দেশবিরোধী-ফ্যাসিস্ট দুঃশাসন? জেগে ওঠো বাংলাদেশ, ষড়যন্ত্রী-খুনি ইউনূস গংয়ের পতনই একমাত্র মুক্তির পথ। জনগণের শক্তিতে ফিরিয়ে আনো স্থিতিশীলতা, ফিরিয়ে আনো শেখ হাসিনার সোনার বাংলা!

১ লিটার তেলে কত টাকা করে বাড়ছে কোন জিজ্ঞাসা নাই, প্রতিবাদ নাই; এভাবে আর ২ মাস চললে শেষ, ব্যবসা আর করতে পারবো না”— এই হতাশার কথা বলছেন একজন ভোজ্যতেল বিক্রেতা। তার দোকানে একসময় প্রতি শুক্রবার ৮০ হাজার টাকার বিক্রি হতো, এখন তা নেমেছে মাত্র ২০ হাজারে। দোকান ভাড়া বকেয়া, কর্মীদের বেতন দিতে হিমশিম— এটাই এখন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের দৈনন্দিন বাস্তবতা ফ্যাসিস্ট ইউনূস গংয়ের দুঃশাসনে।

খুনির চাই রক্ত, মানুষের রক্ত— জুলাইয়ের আন্দোলন দিয়ে হয়নি, এখন স্বাধীন বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণকে ভাতে মারতে চায় খুনি-ফ্যাসিস্ট ইউনূস গং। ক্ষমতায় আসার পর থেকে ইচ্ছেমতো বাড়ানো হচ্ছে দ্রব্যমূল্য, বিশেষ করে ভোজ্যতেলের দাম। জননেত্রী শেখ হাসিনার সোনার বাংলায় ৫ লিটারের বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ছিল মাত্র ৯২২ টাকা, কিন্তু ষড়যন্ত্রীদের সরকার পতনের মাত্র ১৬ মাসের মধ্যে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯৫৫ টাকায় (লিটারপ্রতি ১৯১ টাকা)।

সাম্প্রতিক ডিসেম্বরে আরও বৃদ্ধির পর বোতলজাত তেলের দাম ছুঁয়েছে ১৯৫ টাকা প্রতি লিটার— এই অসহনীয় বৃদ্ধির পিছনে আন্তর্জাতিক বাজারের অজুহাত দেখানো হলেও, সত্য হলো ইউনূস গংয়ের অথর্ব শাসনের কারণে আমদানি ব্যবস্থাপনা ভেঙে পড়েছে, ডলার সংকট বেড়েছে এবং সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য চলছে অবাধে।

এদিকে বেকারত্ব বাড়ছে লাখে লাখে। গার্মেন্টসসহ শিল্পাঞ্চলে ২৫৮টিরও বেশি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে, যার ফলে লক্ষাধিক শ্রমিক বেকার হয়ে রাস্তায় নেমেছে। গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকট, উচ্চ সুদহার এবং আইনশৃঙ্খলার অবনতির কারণে বিনিয়োগ থমকে গেছে, নতুন কর্মসংস্থানের দুয়ার বন্ধ। যাদের স্থির আয় আছে তারা দ্রব্যমূল্যের চাপে ক্রয়ক্ষমতা হারাচ্ছেন, আর নিম্নআয়ের মানুষ অর্ধাহারে-অনাহারে দিন কাটাচ্ছেন। মুদ্রাস্ফীতি এখনও ৮.২৯%-এর উপরে ঘোরাফেরা করছে, যা দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বোচ্চ— এটাই প্রমাণ করে ইউনূসের অর্থনৈতিক ব্যর্থতা।

ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা তো আরও বিপাকে। চ্যানেল আই-এর সাক্ষাৎকারে বিক্রেতারা জানিয়েছেন, তেলের দাম বাড়ার সাথে ক্রেতা কমে গেছে, বিক্রি ধস নেমেছে। অনেকে বলছেন, আর মাস দুয়েক এভাবে চললে দোকান তুলে দিতে হবে। কয়েকশত বড় শিল্পকারখানা বন্ধের পর এখন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরাও ধ্বংসের মুখে— এটাই খুনি ইউনূস গংয়ের ‘অর্থনৈতিক ম্যাজিক’!

বাংলাদেশ এভাবে আর কতদিন সইবে এই দেশবিরোধী-ফ্যাসিস্ট দুঃশাসন? জেগে ওঠো বাংলাদেশ, ষড়যন্ত্রী-খুনি ইউনূস গংয়ের পতনই একমাত্র মুক্তির পথ। জনগণের শক্তিতে ফিরিয়ে আনো স্থিতিশীলতা, ফিরিয়ে আনো শেখ হাসিনার সোনার বাংলা!

আরো পড়ুন

সর্বশেষ