Tuesday, December 16, 2025

সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের লুটপাট: জুলাইয়ের খুনিদের আসল চেহারা

অর্থনীতি যখন ধসের মুখে, মানুষ যখন ডলারের দরপতনে কাঁদছে, ঠিক তখন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের পরিচালন ব্যয় পৌঁছেছে পাঁচ বছরের সর্বোচ্চ শিখরে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৪১০ কোটি টাকা খরচ করেছে মন্ত্রণালয়টি, যেখানে আগের বছর ছিল ৩৯৩ কোটি। আর চলতি অর্থবছরে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৪৮৭ কোটি টাকা। এই হলো ইউনূসের সাশ্রয়ের নীতি। এই হলো সংস্কারের নামে চালানো প্রহসন।

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলছেন, মন্ত্রণালয়কে জাগিয়ে তুলতেই নাকি এই খরচ বেড়েছে। কিন্তু জাগিয়ে তোলার এই দাবিটা আসলে কতটা ফাঁকা, সেটা বোঝা যায় মাঠের খবর শুনলে। বিধান রিবেরু সরাসরি বলে দিয়েছেন, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড কমেছে, বাড়েনি। একের পর এক গানের অনুষ্ঠান বন্ধ করা হয়েছে জোর করে। কনসার্ট হয়নি শঙ্কার কারণে। বাউল শিল্পীদের ওপর হামলা হয়েছে, মামলা হয়েছে। আর সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় থেকে একটা শব্দও বের হয়নি। নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে ফারুকী।

তাহলে ৪১০ কোটি টাকা গেল কোথায়? কোন কোন খাতে এই অর্থ খরচ হলো? কোন প্রকল্পে, কোন উদ্যোগে এত টাকা লাগল? এই প্রশ্নের জবাব নেই কারও কাছে। অথচ আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় ছিল, তখন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ব্যয় নিয়ে প্রশ্ন তুলতে কসুর করেনি এরা। তখন বলা হতো সরকারদলীয় প্রচারণায় অর্থ অপচয়ের কথা, লোপাটের কথা। কিন্তু এখন যখন নিজেরা একই কাজ করছে, তখন সব ন্যায্য হয়ে গেছে। এটাই হলো ইউনূসের সরকারের নৈতিকতার মান।

সবচেয়ে বড় কথা হলো, এই সরকারের কোনো বৈধতা নেই। ২০২৪ সালের জুলাই মাসে রাস্তায় নামিয়ে দেওয়া হলো কিশোর-তরুণদের। মাদ্রাসার ছাত্র, সন্ত্রাসী, মাস্তান সবাইকে মিলিয়ে তৈরি করা হলো একটা বিশৃঙ্খলা। গুলি চললো, মানুষ মরলো। আর সেই রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে ক্ষমতায় এলো মুহাম্মদ ইউনূস। কোনো নির্বাচন হয়নি। জনগণ ভোট দেয়নি। সামরিক বাহিনী আর বিদেশি প্রভুদের মদদে চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে এই সরকার। জামায়াত-শিবির আর বিএনপির জঙ্গিরা মিলে রাস্তায় তাণ্ডব চালিয়ে পথ করে দিয়েছে। এটা কোনো বিপ্লব ছিল না, এটা ছিল একটা সুপরিকল্পিত ক্যু। আর এই ক্যুয়ের ফায়দা এখন তুলছে ইউনূসের দল।

ইউনূসকে সুদী মহাজন বলাটা কোনো গালাগাল নয়, এটা সত্য। গ্রামীণ বাংকের নামে গরিব মানুষের কাছ থেকে চড়া সুদ আদায় করে যে সাম্রাজ্য গড়েছেন তিনি, সেটা তো আর গোপন নয়। নোবেল পুরস্কারের চাকচিক্যে ঢাকা পড়ে গেছে মাত্র। এখন সেই সুদখোর বসে আছে দেশের ক্ষমতার শীর্ষে। আর তার অধীনে কাজ করছেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর মতো মানুষ, যারা হয়তো নিজেদের সংস্কারক ভাবেন, কিন্তু আসলে একটা অবৈধ কাঠামোর অংশ হয়ে গেছেন।

সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ব্যয় বৃদ্ধির পেছনে আসলে কী আছে? কোনো সুস্পষ্ট নীতি নেই, কোনো স্বচ্ছতা নেই। প্রথম প্রান্তিকেই সাড়ে ৯০ কোটি টাকা খরচ হয়ে গেছে পরিচালন খাতে। কোথায় গেল এই টাকা? কোন কর্মসূচিতে? কোন শিল্পী বা সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান উপকৃত হলো? তারিক আনাম খান সরাসরি বলেছেন, কোনো দৃশ্যমান পরিবর্তন চোখে পড়েনি। অর্থাৎ খরচ বেড়েছে, কিন্তু কাজের কোনো চিহ্ন নেই। এটাকে অপচয় না বলে আর কী বলা যায়?

বাস্তবতা হলো, সাংস্কৃতিক অঙ্গন এখন মৌলবাদীদের খপ্পরে। যে দেশে একসময় বৈশাখ পালন হতো ধুমধামে, সেই দেশে এখন মঙ্গল শোভাযাত্রা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়। যেখানে সঙ্গীত ছিল জীবনের অংশ, সেখানে এখন কনসার্ট বন্ধ করে দেওয়া হয়। বাউল শিল্পীরা হামলার শিকার হচ্ছেন, কিন্তু সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় নিশ্চুপ। কারণ এই সরকার টিকে আছে সেই মৌলবাদী শক্তির ওপর ভর করে। জুলাইয়ের দাঙ্গায় যারা রাস্তায় নেমেছিল, তাদের একটা বড় অংশ ছিল মাদ্রাসার ছাত্র, জামায়াত-শিবিরের কর্মী। তাদের খুশি রাখতে হবে। তাই সংস্কৃতির ওপর আঘাত এলেও মুখ খোলা যাচ্ছে না।

বিধান রিবেরু যা বলেছেন, সেটা গভীরভাবে ভাবার মতো। তিনি বলছেন, দুর্নীতির জলাবদ্ধতা থেকে বের হতে পারে একমাত্র সাংস্কৃতিক বিপ্লব। কিন্তু সংস্কৃতিই যখন উপেক্ষিত, যখন শিল্পীরা ভয়ে থাকেন, তখন সেই বিপ্লব কীভাবে সম্ভব? আর এটাই তো চায় এই সরকার। মানুষকে চুপ করে রাখা, প্রশ্ন না করতে দেওয়া, সাংস্কৃতিক স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া। কারণ সংস্কৃতি মানুষকে সচেতন করে, প্রশ্ন করতে শেখায়। আর এই সরকারের সবচেয়ে বড় ভয় হলো মানুষের প্রশ্ন।

অর্থনীতির হাল দেখলেই বোঝা যায় এই সরকার কতটা অযোগ্য। রিজার্ভ ফুরিয়ে যাচ্ছে, ডলারের দাম আকাশছোঁয়া, নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণের বাইরে। মানুষ হাহাকার করছে, কিন্তু সরকার ব্যস্ত নিজেদের পকেট ভরাতে। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় তো একটা উদাহরণ মাত্র। আরও কত মন্ত্রণালয়ে এভাবে অর্থ অপচয় হচ্ছে, সেটা তদন্ত করলে বেরিয়ে আসবে। কিন্তু তদন্ত করবে কে? যে সরকার নিজেই অবৈধ, যাদের কোনো জবাবদিহিতা নেই, তারা কেন তদন্ত করতে যাবে?

সবচেয়ে হাস্যকর ব্যাপার হলো, এই সরকার দাবি করছে তারা সংস্কার করছে। কোথায় সংস্কার? কোন খাতে? সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ব্যয় বৃদ্ধি কি সংস্কার? নাকি সংস্কার হলো বাউল শিল্পীদের ওপর হামলা হতে দেওয়া? সংস্কার হলো কনসার্ট বন্ধ করা? এগুলো সংস্কার নয়, এগুলো হলো পশ্চাৎগমন। এগুলো হলো দেশকে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দেওয়া। জুলাইয়ের রক্তে ভেজা পথ ধরে যারা ক্ষমতায় এসেছে, তাদের কাছ থেকে আলোর আশা করাটাই বোকামি।

মুহাম্মদ ইউনূস আর তার তথাকথিত উপদেষ্টারা আসলে দেশকে লুট করছে নতুন মোড়কে। পুরনো দুর্নীতিবাজদের সরিয়ে নতুন দুর্নীতিবাজরা বসেছে। ফারুকীর মতো মানুষকে সামনে রেখে একটা পরিচ্ছন্ন ইমেজ তৈরির চেষ্টা চলছে, কিন্তু ভেতরে চলছে একই পুরনো খেলা। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ৪১০ কোটি টাকার হিসাব যেদিন বেরোবে, সেদিন হয়তো জানা যাবে কোথায় গেছে সেই অর্থ। কিন্তু সেদিন কি আদৌ আসবে?

অর্থনীতি যখন ধসের মুখে, মানুষ যখন ডলারের দরপতনে কাঁদছে, ঠিক তখন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের পরিচালন ব্যয় পৌঁছেছে পাঁচ বছরের সর্বোচ্চ শিখরে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৪১০ কোটি টাকা খরচ করেছে মন্ত্রণালয়টি, যেখানে আগের বছর ছিল ৩৯৩ কোটি। আর চলতি অর্থবছরে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৪৮৭ কোটি টাকা। এই হলো ইউনূসের সাশ্রয়ের নীতি। এই হলো সংস্কারের নামে চালানো প্রহসন।

মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলছেন, মন্ত্রণালয়কে জাগিয়ে তুলতেই নাকি এই খরচ বেড়েছে। কিন্তু জাগিয়ে তোলার এই দাবিটা আসলে কতটা ফাঁকা, সেটা বোঝা যায় মাঠের খবর শুনলে। বিধান রিবেরু সরাসরি বলে দিয়েছেন, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড কমেছে, বাড়েনি। একের পর এক গানের অনুষ্ঠান বন্ধ করা হয়েছে জোর করে। কনসার্ট হয়নি শঙ্কার কারণে। বাউল শিল্পীদের ওপর হামলা হয়েছে, মামলা হয়েছে। আর সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় থেকে একটা শব্দও বের হয়নি। নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে ফারুকী।

তাহলে ৪১০ কোটি টাকা গেল কোথায়? কোন কোন খাতে এই অর্থ খরচ হলো? কোন প্রকল্পে, কোন উদ্যোগে এত টাকা লাগল? এই প্রশ্নের জবাব নেই কারও কাছে। অথচ আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় ছিল, তখন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ব্যয় নিয়ে প্রশ্ন তুলতে কসুর করেনি এরা। তখন বলা হতো সরকারদলীয় প্রচারণায় অর্থ অপচয়ের কথা, লোপাটের কথা। কিন্তু এখন যখন নিজেরা একই কাজ করছে, তখন সব ন্যায্য হয়ে গেছে। এটাই হলো ইউনূসের সরকারের নৈতিকতার মান।

সবচেয়ে বড় কথা হলো, এই সরকারের কোনো বৈধতা নেই। ২০২৪ সালের জুলাই মাসে রাস্তায় নামিয়ে দেওয়া হলো কিশোর-তরুণদের। মাদ্রাসার ছাত্র, সন্ত্রাসী, মাস্তান সবাইকে মিলিয়ে তৈরি করা হলো একটা বিশৃঙ্খলা। গুলি চললো, মানুষ মরলো। আর সেই রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে ক্ষমতায় এলো মুহাম্মদ ইউনূস। কোনো নির্বাচন হয়নি। জনগণ ভোট দেয়নি। সামরিক বাহিনী আর বিদেশি প্রভুদের মদদে চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে এই সরকার। জামায়াত-শিবির আর বিএনপির জঙ্গিরা মিলে রাস্তায় তাণ্ডব চালিয়ে পথ করে দিয়েছে। এটা কোনো বিপ্লব ছিল না, এটা ছিল একটা সুপরিকল্পিত ক্যু। আর এই ক্যুয়ের ফায়দা এখন তুলছে ইউনূসের দল।

ইউনূসকে সুদী মহাজন বলাটা কোনো গালাগাল নয়, এটা সত্য। গ্রামীণ বাংকের নামে গরিব মানুষের কাছ থেকে চড়া সুদ আদায় করে যে সাম্রাজ্য গড়েছেন তিনি, সেটা তো আর গোপন নয়। নোবেল পুরস্কারের চাকচিক্যে ঢাকা পড়ে গেছে মাত্র। এখন সেই সুদখোর বসে আছে দেশের ক্ষমতার শীর্ষে। আর তার অধীনে কাজ করছেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর মতো মানুষ, যারা হয়তো নিজেদের সংস্কারক ভাবেন, কিন্তু আসলে একটা অবৈধ কাঠামোর অংশ হয়ে গেছেন।

সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ব্যয় বৃদ্ধির পেছনে আসলে কী আছে? কোনো সুস্পষ্ট নীতি নেই, কোনো স্বচ্ছতা নেই। প্রথম প্রান্তিকেই সাড়ে ৯০ কোটি টাকা খরচ হয়ে গেছে পরিচালন খাতে। কোথায় গেল এই টাকা? কোন কর্মসূচিতে? কোন শিল্পী বা সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান উপকৃত হলো? তারিক আনাম খান সরাসরি বলেছেন, কোনো দৃশ্যমান পরিবর্তন চোখে পড়েনি। অর্থাৎ খরচ বেড়েছে, কিন্তু কাজের কোনো চিহ্ন নেই। এটাকে অপচয় না বলে আর কী বলা যায়?

বাস্তবতা হলো, সাংস্কৃতিক অঙ্গন এখন মৌলবাদীদের খপ্পরে। যে দেশে একসময় বৈশাখ পালন হতো ধুমধামে, সেই দেশে এখন মঙ্গল শোভাযাত্রা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়। যেখানে সঙ্গীত ছিল জীবনের অংশ, সেখানে এখন কনসার্ট বন্ধ করে দেওয়া হয়। বাউল শিল্পীরা হামলার শিকার হচ্ছেন, কিন্তু সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় নিশ্চুপ। কারণ এই সরকার টিকে আছে সেই মৌলবাদী শক্তির ওপর ভর করে। জুলাইয়ের দাঙ্গায় যারা রাস্তায় নেমেছিল, তাদের একটা বড় অংশ ছিল মাদ্রাসার ছাত্র, জামায়াত-শিবিরের কর্মী। তাদের খুশি রাখতে হবে। তাই সংস্কৃতির ওপর আঘাত এলেও মুখ খোলা যাচ্ছে না।

বিধান রিবেরু যা বলেছেন, সেটা গভীরভাবে ভাবার মতো। তিনি বলছেন, দুর্নীতির জলাবদ্ধতা থেকে বের হতে পারে একমাত্র সাংস্কৃতিক বিপ্লব। কিন্তু সংস্কৃতিই যখন উপেক্ষিত, যখন শিল্পীরা ভয়ে থাকেন, তখন সেই বিপ্লব কীভাবে সম্ভব? আর এটাই তো চায় এই সরকার। মানুষকে চুপ করে রাখা, প্রশ্ন না করতে দেওয়া, সাংস্কৃতিক স্বাধীনতা কেড়ে নেওয়া। কারণ সংস্কৃতি মানুষকে সচেতন করে, প্রশ্ন করতে শেখায়। আর এই সরকারের সবচেয়ে বড় ভয় হলো মানুষের প্রশ্ন।

অর্থনীতির হাল দেখলেই বোঝা যায় এই সরকার কতটা অযোগ্য। রিজার্ভ ফুরিয়ে যাচ্ছে, ডলারের দাম আকাশছোঁয়া, নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণের বাইরে। মানুষ হাহাকার করছে, কিন্তু সরকার ব্যস্ত নিজেদের পকেট ভরাতে। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় তো একটা উদাহরণ মাত্র। আরও কত মন্ত্রণালয়ে এভাবে অর্থ অপচয় হচ্ছে, সেটা তদন্ত করলে বেরিয়ে আসবে। কিন্তু তদন্ত করবে কে? যে সরকার নিজেই অবৈধ, যাদের কোনো জবাবদিহিতা নেই, তারা কেন তদন্ত করতে যাবে?

সবচেয়ে হাস্যকর ব্যাপার হলো, এই সরকার দাবি করছে তারা সংস্কার করছে। কোথায় সংস্কার? কোন খাতে? সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ব্যয় বৃদ্ধি কি সংস্কার? নাকি সংস্কার হলো বাউল শিল্পীদের ওপর হামলা হতে দেওয়া? সংস্কার হলো কনসার্ট বন্ধ করা? এগুলো সংস্কার নয়, এগুলো হলো পশ্চাৎগমন। এগুলো হলো দেশকে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দেওয়া। জুলাইয়ের রক্তে ভেজা পথ ধরে যারা ক্ষমতায় এসেছে, তাদের কাছ থেকে আলোর আশা করাটাই বোকামি।

মুহাম্মদ ইউনূস আর তার তথাকথিত উপদেষ্টারা আসলে দেশকে লুট করছে নতুন মোড়কে। পুরনো দুর্নীতিবাজদের সরিয়ে নতুন দুর্নীতিবাজরা বসেছে। ফারুকীর মতো মানুষকে সামনে রেখে একটা পরিচ্ছন্ন ইমেজ তৈরির চেষ্টা চলছে, কিন্তু ভেতরে চলছে একই পুরনো খেলা। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ৪১০ কোটি টাকার হিসাব যেদিন বেরোবে, সেদিন হয়তো জানা যাবে কোথায় গেছে সেই অর্থ। কিন্তু সেদিন কি আদৌ আসবে?

আরো পড়ুন

সর্বশেষ