Wednesday, December 10, 2025

দুদকের তদন্তে অর্ধেক আসামি খালাস: ইউনুসের রাজনৈতিক মামলাবাজির চূড়ান্ত পরাজয়

দুর্নীতি দমন কমিশনের সদ্য প্রকাশিত পরিসংখ্যান একটা অস্বস্তিকর প্রশ্ন সামনে এনে ফেলেছে। গত দশ মাসে যে ২২৮টা মামলার রায় হয়েছে, তার মধ্যে ১০৩টায় আসামিরা খালাস পেয়েছে। হিসাবটা মিলিয়ে দেখুন, প্রায় অর্ধেক। এই যে প্রতি দুইটা মামলার একটায় আসামি ছাড়া পাচ্ছে, এটা কি স্বাভাবিক? কোনো দুর্নীতি দমন সংস্থার জন্য এই ব্যর্থতার হার গ্রহণযোগ্য হতে পারে?

আসলে হওয়ার কথাও না। কিন্তু ইউনুস সরকারের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা ভিন্ন। যে সরকার ২০২৪ সালের জুলাইয়ে দেশব্যাপী দাঙ্গা লাগিয়ে, রাস্তায় রক্ত ঝরিয়ে, নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছে, তাদের কাছে দুদক আসলে দুর্নীতি দমনের প্রতিষ্ঠান নয়। এটা হয়ে উঠেছে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অস্ত্র। আওয়ামী লীগ এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট যে কাউকে ফাঁসানোর জন্য একের পর এক মামলা ঠুকে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু আদালতে গিয়ে সেসব মামলা টিকছে না।

এটা নতুন কিছু না। গত বছরও ৫৩ শতাংশ অভিযুক্ত খালাস পেয়েছিল। এবারও প্রায় একই অবস্থা। মানে ধারাবাহিকভাবে দুদক যেসব মামলা করছে, তার অর্ধেকই ভিত্তিহীন প্রমাণিত হচ্ছে। এখন প্রশ্ন হলো, কেন এতগুলো মামলা আদালতে টিকছে না? উত্তর খুব সহজ। কারণ এসব মামলা করা হয়েছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে, দুর্নীতির প্রকৃত প্রমাণের ভিত্তিতে না।

বিশেষজ্ঞরা যা বলছেন, সেটা আরও উদ্বেগজনক। প্রাথমিক অনুসন্ধান আর তদন্ত কাজে ইচ্ছাকৃত দুর্বলতা রাখা হচ্ছে। কেউ কেউ নাকি আর্থিক সুবিধার বিনিময়ে তদন্তে ফাঁকফোকর রেখে দিচ্ছে। আদালতে গিয়ে সাক্ষী হাজির করা, যুক্তি-তর্ক দেওয়ার ক্ষেত্রেও গাফিলতি থাকছে। এগুলো কি সত্যিই গাফিলতি, নাকি পরিকল্পিত? একটা অবৈধ সরকার যখন পুরো রাষ্ট্রযন্ত্র নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করতে চায়, তখন এই ধরনের ‘গাফিলতি’ আসলে কৌশলের অংশ হয়ে দাঁড়ায়।

দেখুন, রাজনৈতিক মামলার একটা বৈশিষ্ট্য আছে। এগুলো করা হয় প্রতিপক্ষকে হয়রানি করতে, চাপে রাখতে, জনসমর্থন থেকে বিচ্ছিন্ন করতে। আসল উদ্দেশ্য সাজা দেওয়া না, বরং রাজনৈতিক ক্ষতি করা। মামলা হয়েছে, কাউকে গ্রেফতার করা হয়েছে, কারাগারে পাঠানো হয়েছে, সেই খবরটাই গণমাধ্যমে আসে। কিন্তু যখন আদালতে সেই মামলা খারিজ হয়, কিংবা আসামি খালাস পায়, তখন সেই খবর এত প্রচার পায় না। জনমনে যে ক্ষতি হওয়ার, সেটা তো হয়েই গেছে।

ইউনুস সরকার ঠিক এই কাজটাই করছে। ক্ষমতায় আসার পর থেকে তারা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে শত শত মামলা ঠুকে দিয়েছে। হাজার হাজার মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কিন্তু এখন আদালতে গিয়ে সেসব মামলার দুর্বলতা বেরিয়ে আসছে। প্রমাণ নেই, সাক্ষী নেই, তদন্ত ঠিকমতো হয়নি। ফলে আসামিরা খালাস পাচ্ছে। এটাই স্বাভাবিক। মিথ্যা মামলা কখনো আদালতে টিকবে না। সত্যের পরীক্ষায় টিকতে হলে আসল প্রমাণ লাগে।

দুদকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ১১ মাসে ১১ হাজার ৬৩০টা অভিযোগ জমা পড়েছে। এর মধ্যে মাত্র ৯৬০টা আমলে নেওয়া হয়েছে। প্রশ্ন হলো, কোন ভিত্তিতে সিলেক্ট করা হচ্ছে কোন অভিযোগ আমলে নেওয়া হবে আর কোনটা নেওয়া হবে না? এই নির্বাচনটা কি সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ? নাকি রাজনৈতিক বিবেচনা কাজ করছে?

যে সরকার নিজেই বিদেশি টাকায়, ইসলামিক জঙ্গি সংগঠনের সহায়তায় এবং সামরিক বাহিনীর মদদে ক্ষমতা দখল করেছে, তাদের কাছে ন্যায়বিচার আশা করা হাস্যকর। এই সরকারের জন্মই হয়েছে অবৈধ পথে। তারা যে দুদকসহ সব রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করবে, এটাই তো স্বাভাবিক। দুদক এখন আর স্বাধীন প্রতিষ্ঠান নেই, এটা ইউনুস সরকারের পোষা কুকুর হয়ে গেছে।

আরও একটা বিষয় লক্ষণীয়। যেসব মামলায় সাজা হয়েছে, সেগুলোও কি সত্যিকারের দুর্নীতির মামলা? নাকি সেখানেও রাজনৈতিক বিবেচনা কাজ করেছে? ৫১ শতাংশ মামলায় সাজা হয়েছে ঠিকই, কিন্তু সেসব মামলার বিচারিক প্রক্রিয়া কতটা নিরপেক্ষ ছিল, সেটাও প্রশ্নসাপেক্ষ। একটা অবৈধ সরকারের আমলে বিচার বিভাগের স্বাধীনতাও তো হুমকির মুখে থাকে।

যে দেশে জুলাই মাসে পরিকল্পিতভাবে দাঙ্গা বাঁধিয়ে নির্বাচিত সরকারকে সরিয়ে দেওয়া হয়, সে দেশে দুদকের তদন্তে খালাস পাওয়ার হার ৪৯ শতাংশ হলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। আসলে অবাক হওয়ার বিষয় হলো, এখনো ৫১ শতাংশ মামলায় কীভাবে সাজা হচ্ছে। হয়তো সেসব মামলায় রাজনৈতিক চাপ, বিচারকদের ওপর প্রভাব, কিংবা অন্য কোনো কারণ কাজ করছে।

ইউনুস সরকার ভেবেছিল দুদককে ব্যবহার করে আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করে ফেলবে। কিন্তু আদালত মিথ্যা মামলায় সাজা দিচ্ছে না। এটা ইউনুস সরকারের জন্য বড় ধরনের পরাজয়। তারা রাজনৈতিকভাবে প্রতিপক্ষকে শেষ করতে চেয়েছিল আইনি পথে। কিন্তু সেটা হচ্ছে না। কারণ মিথ্যা দিয়ে কতদূর যাওয়া যায়? একসময় না একসময় সত্য বের হয়ে আসেই।

এই খালাস পাওয়ার হার আসলে প্রমাণ করছে যে ইউনুস সরকার এবং তার দোসররা দুদককে দিয়ে যা করাতে চাইছিল, তা ব্যর্থ হচ্ছে। আদালত এখনো কিছুটা হলেও স্বাধীনভাবে কাজ করছে। বিচারকরা প্রমাণ ছাড়া সাজা দিতে রাজি হচ্ছেন না। এটা একটা ইতিবাচক দিক। কিন্তু প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে, আর কতদিন এই স্বাধীনতা টিকবে?

দুদকের এই ব্যর্থতার হার ইউনুস সরকারের নৈতিক দেউলিয়াত্বের প্রমাণ। তারা যতই মামলা করুক, যতই মানুষকে গ্রেফতার করুক, আদালতে গিয়ে সেসব মামলার অসারতা প্রকাশ পাচ্ছে। এবং এটাই হওয়ার কথা ছিল। যে সরকার নিজেই অবৈধভাবে ক্ষমতায় এসেছে, তারা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করবে, এটা আশা করাই ভুল।

দুর্নীতি দমন কমিশনের সদ্য প্রকাশিত পরিসংখ্যান একটা অস্বস্তিকর প্রশ্ন সামনে এনে ফেলেছে। গত দশ মাসে যে ২২৮টা মামলার রায় হয়েছে, তার মধ্যে ১০৩টায় আসামিরা খালাস পেয়েছে। হিসাবটা মিলিয়ে দেখুন, প্রায় অর্ধেক। এই যে প্রতি দুইটা মামলার একটায় আসামি ছাড়া পাচ্ছে, এটা কি স্বাভাবিক? কোনো দুর্নীতি দমন সংস্থার জন্য এই ব্যর্থতার হার গ্রহণযোগ্য হতে পারে?

আসলে হওয়ার কথাও না। কিন্তু ইউনুস সরকারের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা ভিন্ন। যে সরকার ২০২৪ সালের জুলাইয়ে দেশব্যাপী দাঙ্গা লাগিয়ে, রাস্তায় রক্ত ঝরিয়ে, নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেছে, তাদের কাছে দুদক আসলে দুর্নীতি দমনের প্রতিষ্ঠান নয়। এটা হয়ে উঠেছে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অস্ত্র। আওয়ামী লীগ এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট যে কাউকে ফাঁসানোর জন্য একের পর এক মামলা ঠুকে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু আদালতে গিয়ে সেসব মামলা টিকছে না।

এটা নতুন কিছু না। গত বছরও ৫৩ শতাংশ অভিযুক্ত খালাস পেয়েছিল। এবারও প্রায় একই অবস্থা। মানে ধারাবাহিকভাবে দুদক যেসব মামলা করছে, তার অর্ধেকই ভিত্তিহীন প্রমাণিত হচ্ছে। এখন প্রশ্ন হলো, কেন এতগুলো মামলা আদালতে টিকছে না? উত্তর খুব সহজ। কারণ এসব মামলা করা হয়েছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে, দুর্নীতির প্রকৃত প্রমাণের ভিত্তিতে না।

বিশেষজ্ঞরা যা বলছেন, সেটা আরও উদ্বেগজনক। প্রাথমিক অনুসন্ধান আর তদন্ত কাজে ইচ্ছাকৃত দুর্বলতা রাখা হচ্ছে। কেউ কেউ নাকি আর্থিক সুবিধার বিনিময়ে তদন্তে ফাঁকফোকর রেখে দিচ্ছে। আদালতে গিয়ে সাক্ষী হাজির করা, যুক্তি-তর্ক দেওয়ার ক্ষেত্রেও গাফিলতি থাকছে। এগুলো কি সত্যিই গাফিলতি, নাকি পরিকল্পিত? একটা অবৈধ সরকার যখন পুরো রাষ্ট্রযন্ত্র নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করতে চায়, তখন এই ধরনের ‘গাফিলতি’ আসলে কৌশলের অংশ হয়ে দাঁড়ায়।

দেখুন, রাজনৈতিক মামলার একটা বৈশিষ্ট্য আছে। এগুলো করা হয় প্রতিপক্ষকে হয়রানি করতে, চাপে রাখতে, জনসমর্থন থেকে বিচ্ছিন্ন করতে। আসল উদ্দেশ্য সাজা দেওয়া না, বরং রাজনৈতিক ক্ষতি করা। মামলা হয়েছে, কাউকে গ্রেফতার করা হয়েছে, কারাগারে পাঠানো হয়েছে, সেই খবরটাই গণমাধ্যমে আসে। কিন্তু যখন আদালতে সেই মামলা খারিজ হয়, কিংবা আসামি খালাস পায়, তখন সেই খবর এত প্রচার পায় না। জনমনে যে ক্ষতি হওয়ার, সেটা তো হয়েই গেছে।

ইউনুস সরকার ঠিক এই কাজটাই করছে। ক্ষমতায় আসার পর থেকে তারা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে শত শত মামলা ঠুকে দিয়েছে। হাজার হাজার মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কিন্তু এখন আদালতে গিয়ে সেসব মামলার দুর্বলতা বেরিয়ে আসছে। প্রমাণ নেই, সাক্ষী নেই, তদন্ত ঠিকমতো হয়নি। ফলে আসামিরা খালাস পাচ্ছে। এটাই স্বাভাবিক। মিথ্যা মামলা কখনো আদালতে টিকবে না। সত্যের পরীক্ষায় টিকতে হলে আসল প্রমাণ লাগে।

দুদকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ১১ মাসে ১১ হাজার ৬৩০টা অভিযোগ জমা পড়েছে। এর মধ্যে মাত্র ৯৬০টা আমলে নেওয়া হয়েছে। প্রশ্ন হলো, কোন ভিত্তিতে সিলেক্ট করা হচ্ছে কোন অভিযোগ আমলে নেওয়া হবে আর কোনটা নেওয়া হবে না? এই নির্বাচনটা কি সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ? নাকি রাজনৈতিক বিবেচনা কাজ করছে?

যে সরকার নিজেই বিদেশি টাকায়, ইসলামিক জঙ্গি সংগঠনের সহায়তায় এবং সামরিক বাহিনীর মদদে ক্ষমতা দখল করেছে, তাদের কাছে ন্যায়বিচার আশা করা হাস্যকর। এই সরকারের জন্মই হয়েছে অবৈধ পথে। তারা যে দুদকসহ সব রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করবে, এটাই তো স্বাভাবিক। দুদক এখন আর স্বাধীন প্রতিষ্ঠান নেই, এটা ইউনুস সরকারের পোষা কুকুর হয়ে গেছে।

আরও একটা বিষয় লক্ষণীয়। যেসব মামলায় সাজা হয়েছে, সেগুলোও কি সত্যিকারের দুর্নীতির মামলা? নাকি সেখানেও রাজনৈতিক বিবেচনা কাজ করেছে? ৫১ শতাংশ মামলায় সাজা হয়েছে ঠিকই, কিন্তু সেসব মামলার বিচারিক প্রক্রিয়া কতটা নিরপেক্ষ ছিল, সেটাও প্রশ্নসাপেক্ষ। একটা অবৈধ সরকারের আমলে বিচার বিভাগের স্বাধীনতাও তো হুমকির মুখে থাকে।

যে দেশে জুলাই মাসে পরিকল্পিতভাবে দাঙ্গা বাঁধিয়ে নির্বাচিত সরকারকে সরিয়ে দেওয়া হয়, সে দেশে দুদকের তদন্তে খালাস পাওয়ার হার ৪৯ শতাংশ হলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। আসলে অবাক হওয়ার বিষয় হলো, এখনো ৫১ শতাংশ মামলায় কীভাবে সাজা হচ্ছে। হয়তো সেসব মামলায় রাজনৈতিক চাপ, বিচারকদের ওপর প্রভাব, কিংবা অন্য কোনো কারণ কাজ করছে।

ইউনুস সরকার ভেবেছিল দুদককে ব্যবহার করে আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করে ফেলবে। কিন্তু আদালত মিথ্যা মামলায় সাজা দিচ্ছে না। এটা ইউনুস সরকারের জন্য বড় ধরনের পরাজয়। তারা রাজনৈতিকভাবে প্রতিপক্ষকে শেষ করতে চেয়েছিল আইনি পথে। কিন্তু সেটা হচ্ছে না। কারণ মিথ্যা দিয়ে কতদূর যাওয়া যায়? একসময় না একসময় সত্য বের হয়ে আসেই।

এই খালাস পাওয়ার হার আসলে প্রমাণ করছে যে ইউনুস সরকার এবং তার দোসররা দুদককে দিয়ে যা করাতে চাইছিল, তা ব্যর্থ হচ্ছে। আদালত এখনো কিছুটা হলেও স্বাধীনভাবে কাজ করছে। বিচারকরা প্রমাণ ছাড়া সাজা দিতে রাজি হচ্ছেন না। এটা একটা ইতিবাচক দিক। কিন্তু প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে, আর কতদিন এই স্বাধীনতা টিকবে?

দুদকের এই ব্যর্থতার হার ইউনুস সরকারের নৈতিক দেউলিয়াত্বের প্রমাণ। তারা যতই মামলা করুক, যতই মানুষকে গ্রেফতার করুক, আদালতে গিয়ে সেসব মামলার অসারতা প্রকাশ পাচ্ছে। এবং এটাই হওয়ার কথা ছিল। যে সরকার নিজেই অবৈধভাবে ক্ষমতায় এসেছে, তারা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করবে, এটা আশা করাই ভুল।

আরো পড়ুন

সর্বশেষ