Monday, December 1, 2025

ইউনুস নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের সময় দেশের অর্থনীতি ধসের মুখে

ইউনুস নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে দেশে যে অর্থনৈতিক বিপর্যয় নেমে এসেছে, তার নজির বাংলাদেশে আগে কখনো দেখা যায়নি। প্রায় সব অর্থনৈতিক সূচক এখন নিম্নমুখী। বেসরকারি বিনিয়োগ কমে গেছে, শিল্পকারখানার কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি আমদানির এলসি খোলার হার ভয়াবহভাবে কমে গেছে, এবং রপ্তানি আয় মাসের পর মাস হ্রাস পাচ্ছে। নতুন বিনিয়োগ নেই, অভ্যন্তরীণ বাজারে চাহিদা কমে গেছে, আর কারখানাগুলো টিকে থাকতে হিমশিম খাচ্ছে গ্যাস সংকট, মুদ্রাস্ফীতি ও প্রশাসনিক হয়রানির কারণে।

গত ১৪–১৫ মাসে ৩৫০টির বেশি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে, কর্মহীন হয়েছে ১ লাখ ১৯ হাজারেরও বেশি শ্রমিক। সাভার, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ—দেশের প্রধান শিল্পাঞ্চলগুলো অচল হয়ে পড়েছে। বড় বড় প্রতিষ্ঠিত শিল্পগোষ্ঠীগুলোও উৎপাদন বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে। এক বছরে দেশে বেকার বেড়েছে ৩ লাখ ৩০ হাজার। বেকারত্বের হার বাড়তে বাড়তে এখন ইতিহাসের সর্বোচ্চ—৪.৬৩ শতাংশ।

বিদেশি বিনিয়োগ প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। কারণ বিনিয়োগকারীরা বিশ্বাস করছে না—এই অনির্বাচিত সরকার কতদিন টিকবে, বা তাদের নীতির কোনো স্থায়িত্ব আছে কি না। শেয়ারবাজারেও আতঙ্ক—এক মাসে ডিএসই সূচক ৪২০ পয়েন্ট কমেছে।

এলসি খোলা কমেছে ১২ শতাংশ। এটি ডলারের অভাবে নয়, ব্যবসায়ীরা আশঙ্কা করছেন—এই সরকারের হাতে অর্থনীতি নিরাপদ নয়। রপ্তানিতেও বড় ধাক্কা—এক মাসেই ৩৯ কোটি ডলার রপ্তানি কমেছে, ঢাকায় ১৫ শতাংশ আর চট্টগ্রামে ২৬ শতাংশ কমেছে।

আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংক স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে—এই অস্থিরতা চলতে থাকলে প্রবৃদ্ধি ৪ শতাংশের নিচে নেমে যাবে। তারা বলছে—রাষ্ট্রীয় খাত সংস্কার, সুশাসন, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও স্বচ্ছতা ছাড়া অর্থনীতি টিকবে না।

ব্যবসায়ী মহলও বলছে—ইউনুস সরকারের সময়ে বাংলাদেশ এখন উচ্চ ঝুঁকির দেশ। প্রশাসনিক জটিলতা, অনিশ্চয়তা, এবং রাজনৈতিক হয়রানির কারণে কোটি কোটি টাকা লোকসান হচ্ছে; অনেক আন্তর্জাতিক ক্রেতা অর্ডার অন্য দেশে সরিয়ে নিচ্ছে।

দেশের শীর্ষ অর্থনীতিবিদরা একমত— অনির্বাচিত, জবাবদিহিহীন ও দমনপীড়ননির্ভর সরকারের অধীনে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে পারে না। আজ দেশের সামনে প্রশ্ন একটাই— আমরা কি গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনে অর্থনীতিকে রক্ষা করবো, নাকি ইউনুস নেতৃত্বাধীন শাসনব্যবস্থার হাতে দেশকে সম্পূর্ণ বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দেবো?

ইউনুস নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে দেশে যে অর্থনৈতিক বিপর্যয় নেমে এসেছে, তার নজির বাংলাদেশে আগে কখনো দেখা যায়নি। প্রায় সব অর্থনৈতিক সূচক এখন নিম্নমুখী। বেসরকারি বিনিয়োগ কমে গেছে, শিল্পকারখানার কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি আমদানির এলসি খোলার হার ভয়াবহভাবে কমে গেছে, এবং রপ্তানি আয় মাসের পর মাস হ্রাস পাচ্ছে। নতুন বিনিয়োগ নেই, অভ্যন্তরীণ বাজারে চাহিদা কমে গেছে, আর কারখানাগুলো টিকে থাকতে হিমশিম খাচ্ছে গ্যাস সংকট, মুদ্রাস্ফীতি ও প্রশাসনিক হয়রানির কারণে।

গত ১৪–১৫ মাসে ৩৫০টির বেশি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে, কর্মহীন হয়েছে ১ লাখ ১৯ হাজারেরও বেশি শ্রমিক। সাভার, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ—দেশের প্রধান শিল্পাঞ্চলগুলো অচল হয়ে পড়েছে। বড় বড় প্রতিষ্ঠিত শিল্পগোষ্ঠীগুলোও উৎপাদন বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে। এক বছরে দেশে বেকার বেড়েছে ৩ লাখ ৩০ হাজার। বেকারত্বের হার বাড়তে বাড়তে এখন ইতিহাসের সর্বোচ্চ—৪.৬৩ শতাংশ।

বিদেশি বিনিয়োগ প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। কারণ বিনিয়োগকারীরা বিশ্বাস করছে না—এই অনির্বাচিত সরকার কতদিন টিকবে, বা তাদের নীতির কোনো স্থায়িত্ব আছে কি না। শেয়ারবাজারেও আতঙ্ক—এক মাসে ডিএসই সূচক ৪২০ পয়েন্ট কমেছে।

এলসি খোলা কমেছে ১২ শতাংশ। এটি ডলারের অভাবে নয়, ব্যবসায়ীরা আশঙ্কা করছেন—এই সরকারের হাতে অর্থনীতি নিরাপদ নয়। রপ্তানিতেও বড় ধাক্কা—এক মাসেই ৩৯ কোটি ডলার রপ্তানি কমেছে, ঢাকায় ১৫ শতাংশ আর চট্টগ্রামে ২৬ শতাংশ কমেছে।

আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংক স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে—এই অস্থিরতা চলতে থাকলে প্রবৃদ্ধি ৪ শতাংশের নিচে নেমে যাবে। তারা বলছে—রাষ্ট্রীয় খাত সংস্কার, সুশাসন, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও স্বচ্ছতা ছাড়া অর্থনীতি টিকবে না।

ব্যবসায়ী মহলও বলছে—ইউনুস সরকারের সময়ে বাংলাদেশ এখন উচ্চ ঝুঁকির দেশ। প্রশাসনিক জটিলতা, অনিশ্চয়তা, এবং রাজনৈতিক হয়রানির কারণে কোটি কোটি টাকা লোকসান হচ্ছে; অনেক আন্তর্জাতিক ক্রেতা অর্ডার অন্য দেশে সরিয়ে নিচ্ছে।

দেশের শীর্ষ অর্থনীতিবিদরা একমত— অনির্বাচিত, জবাবদিহিহীন ও দমনপীড়ননির্ভর সরকারের অধীনে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে পারে না। আজ দেশের সামনে প্রশ্ন একটাই— আমরা কি গণতন্ত্র ফিরিয়ে এনে অর্থনীতিকে রক্ষা করবো, নাকি ইউনুস নেতৃত্বাধীন শাসনব্যবস্থার হাতে দেশকে সম্পূর্ণ বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দেবো?

আরো পড়ুন

সর্বশেষ