Wednesday, November 5, 2025

ইউনূস সরকারের নীতিহীনতায় ক্ষুধার্ত শ্রমিকদের আর্তনাদ ‘‘দেশটা শেষ হয়ে গেলো’’

ঢাকার উপকণ্ঠে এক ঘিঞ্জি ভাড়া বাসায় বসে আছেন আজম আলী—একজন গার্মেন্টস শ্রমিক, যিনি এখন বেকার। তার চোখে হতাশা, মুখে একটিই বাক্য— “দুই দিন ঘরে চাল নেই, এখন আটার চাপা খেয়েই বাঁচি।”

এই কণ্ঠ শুধু আজম আলীর নয়; এটি হাজারো শ্রমজীবী মানুষের কান্না, যারা ইউনূস সরকারের তথাকথিত সংস্কারের ধাক্কায় বেকার, নিঃস্ব ও ভবিষ্যৎহীন হয়ে পড়েছে।

আজম আলী একসময় রাজধানীর একটি বড় পোশাক কারখানায় কাজ করতেন। কিন্তু রপ্তানি কমে যাওয়ায় তার কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। বেতন বকেয়া, মালিক পালিয়ে, শ্রমিকরা রাস্তায়। তিনি বলেন, “দুই ছেলে-মেয়ে আছে, ছোটটার দুধ পর্যন্ত কিনতে পারি না। ঘরে চাল ফুরিয়েছে, এখন আটার চাপা খেয়ে দিন কাটে।”

এমন দৃশ্য এখন সাভার, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর—সব শিল্পাঞ্চলেই। শত শত কারখানা উৎপাদন কমিয়েছে, অনেক প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে। ইউনূস সরকারের অব্যবস্থাপনা, ডলার সংকট ও বিদ্যুতের অস্থিরতার কারণে গার্মেন্টস শিল্প আজ ধ্বংসের মুখে।

অর্থনীতির প্রাণভোমরা এই খাতেই কর্মরত ছিল প্রায় ৪০ লক্ষ শ্রমিক। কিন্তু এখন হাজার হাজার শ্রমিক কর্মহীন। ভাড়া দিতে পারছে না, সন্তানদের স্কুল বন্ধ, চিকিৎসা অনিশ্চিত।

একজন নারী শ্রমিক বলেন, “কারখানা বন্ধ, বেতন নাই, তবু সরকারের লোকেরা টিভিতে বলে সব ঠিক আছে। আমরা কি মানুষ না?”

অর্থনীতিবিদদের মতে, রপ্তানি খাতের এই ধস শুধু আর্থিক ক্ষতি নয়, এটি এক গভীর মানবিক সংকট। সরকারের নীতিহীনতা, দুর্নীতি ও দমননীতি শ্রমিকদের দুঃস্বপ্নে ঠেলে দিয়েছে।

আজম আলীর গল্পে ফুটে উঠেছে এই সময়ের বাস্তবতা। পেটের তাড়নায় সে রিকশা চালাতে শুরু করেছে, তাও ধার করে। “রিকশা ভাড়া ১০০ টাকা, দিন শেষে ২০০-২৫০ টাকা পাই। এতে ভাড়া, ওষুধ আর খাবার কিছুই মেটে না,” বলে চোখ মুছে আজম আলী। তিনি কাঁপা কণ্ঠে যোগ করেন, “এই সরকার না গেলে আমরা মরে যাবো। ইউনূস দেশটা শেষ করে দিলো।”

রাজধানী ও শিল্পাঞ্চলে ক্ষোভ এখন উন্মুক্ত। শ্রমিকদের দাবি “আমাদের কাজ ফেরত দাও, বাঁচার অধিকার দাও।” কিন্তু সরকার ব্যস্ত নিজের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে, জনগণের কষ্টে তাদের কোনো নজর নেই।

সামাজিক সংগঠনগুলো সতর্ক করেছে—যদি শ্রমিক সংকট ও খাদ্যাভাব চলতে থাকে, তাহলে বড় ধরনের সামাজিক বিপর্যয় অনিবার্য।
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, “অবৈধ সরকারের ব্যর্থতা এখন শুধু রাজনৈতিক নয়, এটি মানবিক ট্র্যাজেডি।”

আজম আলীর খালি হাঁড়ি এখন বাংলাদেশের প্রতীক একটি রাষ্ট্র যেখানে পরিশ্রমী মানুষ ক্ষুধার কাছে হার মানছে, আর ক্ষমতাবানরা বিলাসে মগ্ন। জনগণের আর্তনাদ একটাই: “ইউনূস হটাও, দেশ বাঁচাও।” কারণ, যখন ঘরে চাল থাকে না, তখন সরকার টেকে না—টেকে শুধু জনগণের ক্ষোভ, যা একদিন বিস্ফোরিত হবেই। বেকার গার্মেন্টস শ্রমিকদের আর্তনাদ “ইউনূস সরকার দেশ ধ্বংস করে ফেলছে।

ঢাকার উপকণ্ঠে এক ঘিঞ্জি ভাড়া বাসায় বসে আছেন আজম আলী—একজন গার্মেন্টস শ্রমিক, যিনি এখন বেকার। তার চোখে হতাশা, মুখে একটিই বাক্য— “দুই দিন ঘরে চাল নেই, এখন আটার চাপা খেয়েই বাঁচি।”

এই কণ্ঠ শুধু আজম আলীর নয়; এটি হাজারো শ্রমজীবী মানুষের কান্না, যারা ইউনূস সরকারের তথাকথিত সংস্কারের ধাক্কায় বেকার, নিঃস্ব ও ভবিষ্যৎহীন হয়ে পড়েছে।

আজম আলী একসময় রাজধানীর একটি বড় পোশাক কারখানায় কাজ করতেন। কিন্তু রপ্তানি কমে যাওয়ায় তার কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। বেতন বকেয়া, মালিক পালিয়ে, শ্রমিকরা রাস্তায়। তিনি বলেন, “দুই ছেলে-মেয়ে আছে, ছোটটার দুধ পর্যন্ত কিনতে পারি না। ঘরে চাল ফুরিয়েছে, এখন আটার চাপা খেয়ে দিন কাটে।”

এমন দৃশ্য এখন সাভার, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর—সব শিল্পাঞ্চলেই। শত শত কারখানা উৎপাদন কমিয়েছে, অনেক প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে। ইউনূস সরকারের অব্যবস্থাপনা, ডলার সংকট ও বিদ্যুতের অস্থিরতার কারণে গার্মেন্টস শিল্প আজ ধ্বংসের মুখে।

অর্থনীতির প্রাণভোমরা এই খাতেই কর্মরত ছিল প্রায় ৪০ লক্ষ শ্রমিক। কিন্তু এখন হাজার হাজার শ্রমিক কর্মহীন। ভাড়া দিতে পারছে না, সন্তানদের স্কুল বন্ধ, চিকিৎসা অনিশ্চিত।

একজন নারী শ্রমিক বলেন, “কারখানা বন্ধ, বেতন নাই, তবু সরকারের লোকেরা টিভিতে বলে সব ঠিক আছে। আমরা কি মানুষ না?”

অর্থনীতিবিদদের মতে, রপ্তানি খাতের এই ধস শুধু আর্থিক ক্ষতি নয়, এটি এক গভীর মানবিক সংকট। সরকারের নীতিহীনতা, দুর্নীতি ও দমননীতি শ্রমিকদের দুঃস্বপ্নে ঠেলে দিয়েছে।

আজম আলীর গল্পে ফুটে উঠেছে এই সময়ের বাস্তবতা। পেটের তাড়নায় সে রিকশা চালাতে শুরু করেছে, তাও ধার করে। “রিকশা ভাড়া ১০০ টাকা, দিন শেষে ২০০-২৫০ টাকা পাই। এতে ভাড়া, ওষুধ আর খাবার কিছুই মেটে না,” বলে চোখ মুছে আজম আলী। তিনি কাঁপা কণ্ঠে যোগ করেন, “এই সরকার না গেলে আমরা মরে যাবো। ইউনূস দেশটা শেষ করে দিলো।”

রাজধানী ও শিল্পাঞ্চলে ক্ষোভ এখন উন্মুক্ত। শ্রমিকদের দাবি “আমাদের কাজ ফেরত দাও, বাঁচার অধিকার দাও।” কিন্তু সরকার ব্যস্ত নিজের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে, জনগণের কষ্টে তাদের কোনো নজর নেই।

সামাজিক সংগঠনগুলো সতর্ক করেছে—যদি শ্রমিক সংকট ও খাদ্যাভাব চলতে থাকে, তাহলে বড় ধরনের সামাজিক বিপর্যয় অনিবার্য।
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, “অবৈধ সরকারের ব্যর্থতা এখন শুধু রাজনৈতিক নয়, এটি মানবিক ট্র্যাজেডি।”

আজম আলীর খালি হাঁড়ি এখন বাংলাদেশের প্রতীক একটি রাষ্ট্র যেখানে পরিশ্রমী মানুষ ক্ষুধার কাছে হার মানছে, আর ক্ষমতাবানরা বিলাসে মগ্ন। জনগণের আর্তনাদ একটাই: “ইউনূস হটাও, দেশ বাঁচাও।” কারণ, যখন ঘরে চাল থাকে না, তখন সরকার টেকে না—টেকে শুধু জনগণের ক্ষোভ, যা একদিন বিস্ফোরিত হবেই। বেকার গার্মেন্টস শ্রমিকদের আর্তনাদ “ইউনূস সরকার দেশ ধ্বংস করে ফেলছে।

আরো পড়ুন

সর্বশেষ