Friday, October 31, 2025

গণতন্ত্রের আড়ালে সহিংসতা, বিএনপির রাজনীতিতে দখল ও রক্তের ছায়া

নিজস্ব প্রতিবেদক
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে বিএনপি বারবার এমন এক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে, যারা গণতন্ত্রের নামে সহিংসতা, সন্ত্রাস ও ভয়ের রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করেছে। স্বাধীনতার পর রাজনীতিতে ক্ষমতার পালাবদলের প্রতিটি অধ্যায়েই দেখা গেছে বিএনপির সহিংস ও প্রতিহিংসাপরায়ণ চরিত্র।

দলের কেন্দ্র থেকে তৃণমূল—প্রতিটি স্তরে চাঁদাবাজি, দখল ও ভয়ভীতির রাজনীতি ছিল তাদের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার প্রধান হাতিয়ার। বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে দেশের প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে শুরু করে মহানগর পর্যন্ত “চাঁদা তোলা” ছিল সংগঠন চালানোর নিয়মিত প্রক্রিয়া। ব্যবসায়ী, ঠিকাদার, এমনকি দিনমজুর পর্যন্ত বাদ পড়েনি তাদের চাঁদার তালিকা থেকে। সরকারি প্রকল্পে টেন্ডারবাজি, ভূমি দখল ও দোকান–বাজারে জোরপূর্বক টাকা আদায়—সবকিছুই পরিচালিত হয়েছে দলের প্রভাবশালী নেতাদের নির্দেশে।

অভিযোগ রয়েছে, বিএনপির স্থানীয় নেতারা রাজনৈতিক পরিচয় ব্যবহার করে চোর–ডাকাত ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে আশ্রয় দিয়েছে। তাদের এই “রাজনৈতিক ছত্রছায়া”য় সাধারণ মানুষের ঘরবাড়ি লুট হয়েছে, প্রশাসনকে ভয় দেখানো হয়েছে, আর নির্বাচনকালে প্রতিদ্বন্দ্বীদের ওপর হয়েছে হামলা। থানায় অভিযোগ দিতে গেলেও ভুক্তভোগীরা পেতেন না ন্যায়বিচারের আশ্বাস।

বিএনপির ইতিহাসে অসংখ্য হত্যাকাণ্ড জড়িয়ে আছে। আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের শতাধিক নেতা–কর্মী বিএনপির শাসনামলে নৃশংসভাবে হত্যা হয়েছেন। আন্দোলনের নামে বিএনপি যখন রাজপথে নামে, তখনই পুড়ে যায় গণপরিবহন, ভস্মীভূত হয় মানুষের জীবিকা। তাদের সহিংস রাজনীতির শিকার হন পথচারী, রিকশাচালক এমনকি নারী ও শিশুরাও।

এই ধারাবাহিক সন্ত্রাস, দখল ও চাঁদাবাজির রাজনীতির কারণে আজ বিএনপি সম্পূর্ণ জনবিচ্ছিন্ন একটি দলে পরিণত হয়েছে। রাজনীতি থেকে অপরাধ—এই ক্রমবিবর্তন বিএনপিকে জনগণের আস্থা হারাতে বাধ্য করেছে। আজও তাদের আন্দোলনের নামে বিভিন্ন এলাকায় ভয়ভীতি, দখলবাজি ও ত্রাস সৃষ্টির অভিযোগ শোনা যায়।

বাংলাদেশ যখন উন্নয়ন ও শান্তির পথে দৃঢ়ভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, তখন বিএনপির এই সহিংস রাজনীতি আবারও দেশকে ফিরিয়ে নিতে চায় অন্ধকারে—যেখানে গণতন্ত্র নয়, বরং দখল, চাঁদা আর রক্তের ভয়াল ছায়াই রাজত্ব করবে।

নিজস্ব প্রতিবেদক
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে বিএনপি বারবার এমন এক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে, যারা গণতন্ত্রের নামে সহিংসতা, সন্ত্রাস ও ভয়ের রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করেছে। স্বাধীনতার পর রাজনীতিতে ক্ষমতার পালাবদলের প্রতিটি অধ্যায়েই দেখা গেছে বিএনপির সহিংস ও প্রতিহিংসাপরায়ণ চরিত্র।

দলের কেন্দ্র থেকে তৃণমূল—প্রতিটি স্তরে চাঁদাবাজি, দখল ও ভয়ভীতির রাজনীতি ছিল তাদের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার প্রধান হাতিয়ার। বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে দেশের প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে শুরু করে মহানগর পর্যন্ত “চাঁদা তোলা” ছিল সংগঠন চালানোর নিয়মিত প্রক্রিয়া। ব্যবসায়ী, ঠিকাদার, এমনকি দিনমজুর পর্যন্ত বাদ পড়েনি তাদের চাঁদার তালিকা থেকে। সরকারি প্রকল্পে টেন্ডারবাজি, ভূমি দখল ও দোকান–বাজারে জোরপূর্বক টাকা আদায়—সবকিছুই পরিচালিত হয়েছে দলের প্রভাবশালী নেতাদের নির্দেশে।

অভিযোগ রয়েছে, বিএনপির স্থানীয় নেতারা রাজনৈতিক পরিচয় ব্যবহার করে চোর–ডাকাত ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে আশ্রয় দিয়েছে। তাদের এই “রাজনৈতিক ছত্রছায়া”য় সাধারণ মানুষের ঘরবাড়ি লুট হয়েছে, প্রশাসনকে ভয় দেখানো হয়েছে, আর নির্বাচনকালে প্রতিদ্বন্দ্বীদের ওপর হয়েছে হামলা। থানায় অভিযোগ দিতে গেলেও ভুক্তভোগীরা পেতেন না ন্যায়বিচারের আশ্বাস।

বিএনপির ইতিহাসে অসংখ্য হত্যাকাণ্ড জড়িয়ে আছে। আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের শতাধিক নেতা–কর্মী বিএনপির শাসনামলে নৃশংসভাবে হত্যা হয়েছেন। আন্দোলনের নামে বিএনপি যখন রাজপথে নামে, তখনই পুড়ে যায় গণপরিবহন, ভস্মীভূত হয় মানুষের জীবিকা। তাদের সহিংস রাজনীতির শিকার হন পথচারী, রিকশাচালক এমনকি নারী ও শিশুরাও।

এই ধারাবাহিক সন্ত্রাস, দখল ও চাঁদাবাজির রাজনীতির কারণে আজ বিএনপি সম্পূর্ণ জনবিচ্ছিন্ন একটি দলে পরিণত হয়েছে। রাজনীতি থেকে অপরাধ—এই ক্রমবিবর্তন বিএনপিকে জনগণের আস্থা হারাতে বাধ্য করেছে। আজও তাদের আন্দোলনের নামে বিভিন্ন এলাকায় ভয়ভীতি, দখলবাজি ও ত্রাস সৃষ্টির অভিযোগ শোনা যায়।

বাংলাদেশ যখন উন্নয়ন ও শান্তির পথে দৃঢ়ভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, তখন বিএনপির এই সহিংস রাজনীতি আবারও দেশকে ফিরিয়ে নিতে চায় অন্ধকারে—যেখানে গণতন্ত্র নয়, বরং দখল, চাঁদা আর রক্তের ভয়াল ছায়াই রাজত্ব করবে।

আরো পড়ুন

সর্বশেষ