Friday, October 31, 2025

পরিকল্পনা ও রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে নিরাপদ মেট্রো চলাচল ঝুঁকির মুখে

নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকার মেট্রো বাস চলাচলকে নিরাপদ ও কার্যকর রাখতে হওয়া উচিত সরকারের অগ্রাধিকার। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি দেখাচ্ছে, পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের অভাবে যাত্রীদের জীবন ঝুঁকির মুখে পড়ছে। নিয়মিত মেইনটেইনেন্স না করা, দক্ষ প্রকৌশলীদের সরানো এবং জাপানি প্রতিষ্ঠানকে মনিটরিং থেকে দূরে রাখা – সবই মেট্রোর নিরাপত্তা ও কার্যকারিতা হুমকির মধ্যে ফেলেছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মেট্রো সিস্টেমের কার্যকারিতা ঠিক রাখতে নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ অপরিহার্য। কিন্তু সঠিক সময়ে মেইনটেইনেন্স বন্ধ থাকায় যন্ত্রপাতি ও সিগন্যালিং সিস্টেমে ত্রুটি তৈরি হওয়ার আশঙ্কা বেড়েছে। দক্ষ প্রকৌশলীদের চাকরিচ্যুত বা অন্যান্য কাজে সরানোও প্রযুক্তিগত অভিজ্ঞতার ঘাটতি তৈরি করেছে। এর প্রভাব পড়ছে ট্রেন চলাচলের সঠিকতা ও নিরাপত্তার ওপর।

অন্যদিকে, জাপানি প্রতিষ্ঠান যেটি মেট্রো প্রকল্পের প্রযুক্তিগত পরামর্শদাতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে, তাকে মনিটরিং থেকে সরানো হয়েছে। ফলে আন্তর্জাতিক মানের প্রযুক্তিগত পরামর্শ বন্ধ হয়ে গেছে। এর প্রভাব পড়েছে সিস্টেমের স্থায়িত্ব ও নিরাপত্তার নিশ্চয়তায়।

সাধারণ যাত্রীরা ইতিমধ্যেই সমস্যার প্রভাব অনুভব করছেন। দেরিতে পৌঁছানো, মাঝপথে ট্রেন বন্ধ হওয়া এবং নিরাপত্তা সংক্রান্ত উদ্বেগ – এগুলো যাত্রীদের দৈনন্দিন জীবনে বড় অসুবিধার সৃষ্টি করছে।

বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলছেন, “যদি এই অবস্থা অব্যাহত থাকে, মেট্রো চলাচল শুধু অকার্যকর নয়, বরং জীবন-জটিলতার কারণও হয়ে উঠতে পারে। সময়মতো পরিকল্পনা ও পেশাদারিত্বের অভাব দূর করতে না পারলে বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা আছে।”

উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী উদ্যোগে ঢাকা শহরের যানজট কমাতে এবং যাত্রাপথ দ্রুত করতে আধুনিক মেট্রোরেল নির্মাণ করা হয়েছিল। কিন্তু রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর ড. ইউনুস ক্ষমতায় আসার পর থেকে শেখ হাসিনার নাম মুছে ফেলার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে মেট্রোরেলকে অনিরাপদ করে তোলা হচ্ছে।

যাত্রীদের নিরাপদ যাত্রা নিশ্চিত করা সরকারের দায়িত্ব। যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ, দক্ষ প্রকৌশলীদের সম্পৃক্তকরণ এবং আন্তর্জাতিক মানের পরামর্শ গ্রহণ ছাড়া মেট্রো শুধুমাত্র যাতায়াতের মাধ্যম নয়, নিরাপত্তাহীনতার প্রতীক হিসেবেই অভিহিত হবে।

নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকার মেট্রো বাস চলাচলকে নিরাপদ ও কার্যকর রাখতে হওয়া উচিত সরকারের অগ্রাধিকার। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি দেখাচ্ছে, পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের অভাবে যাত্রীদের জীবন ঝুঁকির মুখে পড়ছে। নিয়মিত মেইনটেইনেন্স না করা, দক্ষ প্রকৌশলীদের সরানো এবং জাপানি প্রতিষ্ঠানকে মনিটরিং থেকে দূরে রাখা – সবই মেট্রোর নিরাপত্তা ও কার্যকারিতা হুমকির মধ্যে ফেলেছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মেট্রো সিস্টেমের কার্যকারিতা ঠিক রাখতে নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ অপরিহার্য। কিন্তু সঠিক সময়ে মেইনটেইনেন্স বন্ধ থাকায় যন্ত্রপাতি ও সিগন্যালিং সিস্টেমে ত্রুটি তৈরি হওয়ার আশঙ্কা বেড়েছে। দক্ষ প্রকৌশলীদের চাকরিচ্যুত বা অন্যান্য কাজে সরানোও প্রযুক্তিগত অভিজ্ঞতার ঘাটতি তৈরি করেছে। এর প্রভাব পড়ছে ট্রেন চলাচলের সঠিকতা ও নিরাপত্তার ওপর।

অন্যদিকে, জাপানি প্রতিষ্ঠান যেটি মেট্রো প্রকল্পের প্রযুক্তিগত পরামর্শদাতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে, তাকে মনিটরিং থেকে সরানো হয়েছে। ফলে আন্তর্জাতিক মানের প্রযুক্তিগত পরামর্শ বন্ধ হয়ে গেছে। এর প্রভাব পড়েছে সিস্টেমের স্থায়িত্ব ও নিরাপত্তার নিশ্চয়তায়।

সাধারণ যাত্রীরা ইতিমধ্যেই সমস্যার প্রভাব অনুভব করছেন। দেরিতে পৌঁছানো, মাঝপথে ট্রেন বন্ধ হওয়া এবং নিরাপত্তা সংক্রান্ত উদ্বেগ – এগুলো যাত্রীদের দৈনন্দিন জীবনে বড় অসুবিধার সৃষ্টি করছে।

বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলছেন, “যদি এই অবস্থা অব্যাহত থাকে, মেট্রো চলাচল শুধু অকার্যকর নয়, বরং জীবন-জটিলতার কারণও হয়ে উঠতে পারে। সময়মতো পরিকল্পনা ও পেশাদারিত্বের অভাব দূর করতে না পারলে বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা আছে।”

উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী উদ্যোগে ঢাকা শহরের যানজট কমাতে এবং যাত্রাপথ দ্রুত করতে আধুনিক মেট্রোরেল নির্মাণ করা হয়েছিল। কিন্তু রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর ড. ইউনুস ক্ষমতায় আসার পর থেকে শেখ হাসিনার নাম মুছে ফেলার ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে মেট্রোরেলকে অনিরাপদ করে তোলা হচ্ছে।

যাত্রীদের নিরাপদ যাত্রা নিশ্চিত করা সরকারের দায়িত্ব। যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণ, দক্ষ প্রকৌশলীদের সম্পৃক্তকরণ এবং আন্তর্জাতিক মানের পরামর্শ গ্রহণ ছাড়া মেট্রো শুধুমাত্র যাতায়াতের মাধ্যম নয়, নিরাপত্তাহীনতার প্রতীক হিসেবেই অভিহিত হবে।

আরো পড়ুন

সর্বশেষ