Wednesday, October 29, 2025

কৃষিপণ্য উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা কমিয়েছে ইউনুস সরকার

রংপুরের কৃষক মোকসেদুল ইসলাম ২ লাখ টাকা ঋণ নিয়ে ৩০ একর জমিতে আলু চাষ করেছিলেন — লাভ তো দূরে থাক, খরচই উঠেনি। এখন তিনি জমি কমিয়ে চাষ করবেন, কারণ লোকসানের ভয় পেয়ে গেছে গোটা উত্তরাঞ্চল।

এই চিত্র শুধু রংপুরের নয় — রাজশাহী, জয়পুরহাট, বগুড়া, ঠাকুরগাঁও—সবখানেই একই হাল। মোকসেদুল আলমের মত হাজারো কৃষক আজ দিশেহারা। আলুর দাম পাচ্ছেন না কৃষকেরা। কিন্তু বাজারে কিনতে গেলে আকাশছোয়া দাম। ডাল, তেল, সবজির দাম নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে।

অন্তর্বর্তী সরকারের নীতিহীনতা আর ব্যবস্থাপনার ব্যর্থতায় কৃষক তাঁর শ্রম দেওয়ার আগ্রহই হারিয়ে ফেলছে আর এতে দেশ হারাচ্ছে খাদ্য নিরাপত্তা। বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নিজেই বলছে — এ বছর আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে দিয়েছে সরকার। যেখানে আগের বছর উৎপাদন বেড়েছিল, এবার উল্টো লক্ষ্যমাত্রা কমানো হয়েছে! কেন? কারণ আলুর দাম কমে কৃষক লোকসানে গেছে, অথচ সরকার ন্যূনতম দাম নির্ধারণে ব্যর্থ।

কৃষি অর্থনীতিবিদদের ভাষায় — “সরকার যদি বাফার স্টক তৈরি করত, ন্যায্য দাম নির্ধারণ করত, কৃষক আজ পথে বসত না।”
কিন্তু সরকার বাজার থেকে মাত্র ৫০ হাজার টন আলু কিনেছে — যা মোট উৎপাদনের ১ শতাংশেরও কম। এটা সাহায্য নয়, কৃষকের সঙ্গে তামাশা।

এখন কৃষক আলু চাষে আগ্রহ হারাচ্ছে, ফলে আগামী মৌসুমে উৎপাদন কমবে। আর উৎপাদন কমলে বাজারে আবারও দাম বাড়বে —
যার বোঝা পড়বে সাধারণ মানুষের ঘাড়ে। অন্তর্বর্তী সরকার বিদেশনীতি নিয়ে যতই প্রচার করুক, বাস্তবতা হলো — দেশের মাঠে ফসল নেই, কৃষকের ঘরে আশা নেই, বাজারে মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নেই।

এটাই ড. ইউনুসের সরকারের বাস্তব চিত্র — এই সরকার কৃষি বাঁচাতে ব্যর্থ, অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে ব্যর্থ, দারিদ্র্য হ্রাসে ব্যর্থ। সফলতা শুধু বিদেশ সফর আর বিরোধী রাজনীতি দমনে। বাংলাদেশকে ধ্বংস না করা পর্যন্ত ইউনুস থামবে না।

রংপুরের কৃষক মোকসেদুল ইসলাম ২ লাখ টাকা ঋণ নিয়ে ৩০ একর জমিতে আলু চাষ করেছিলেন — লাভ তো দূরে থাক, খরচই উঠেনি। এখন তিনি জমি কমিয়ে চাষ করবেন, কারণ লোকসানের ভয় পেয়ে গেছে গোটা উত্তরাঞ্চল।

এই চিত্র শুধু রংপুরের নয় — রাজশাহী, জয়পুরহাট, বগুড়া, ঠাকুরগাঁও—সবখানেই একই হাল। মোকসেদুল আলমের মত হাজারো কৃষক আজ দিশেহারা। আলুর দাম পাচ্ছেন না কৃষকেরা। কিন্তু বাজারে কিনতে গেলে আকাশছোয়া দাম। ডাল, তেল, সবজির দাম নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে।

অন্তর্বর্তী সরকারের নীতিহীনতা আর ব্যবস্থাপনার ব্যর্থতায় কৃষক তাঁর শ্রম দেওয়ার আগ্রহই হারিয়ে ফেলছে আর এতে দেশ হারাচ্ছে খাদ্য নিরাপত্তা। বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর নিজেই বলছে — এ বছর আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে দিয়েছে সরকার। যেখানে আগের বছর উৎপাদন বেড়েছিল, এবার উল্টো লক্ষ্যমাত্রা কমানো হয়েছে! কেন? কারণ আলুর দাম কমে কৃষক লোকসানে গেছে, অথচ সরকার ন্যূনতম দাম নির্ধারণে ব্যর্থ।

কৃষি অর্থনীতিবিদদের ভাষায় — “সরকার যদি বাফার স্টক তৈরি করত, ন্যায্য দাম নির্ধারণ করত, কৃষক আজ পথে বসত না।”
কিন্তু সরকার বাজার থেকে মাত্র ৫০ হাজার টন আলু কিনেছে — যা মোট উৎপাদনের ১ শতাংশেরও কম। এটা সাহায্য নয়, কৃষকের সঙ্গে তামাশা।

এখন কৃষক আলু চাষে আগ্রহ হারাচ্ছে, ফলে আগামী মৌসুমে উৎপাদন কমবে। আর উৎপাদন কমলে বাজারে আবারও দাম বাড়বে —
যার বোঝা পড়বে সাধারণ মানুষের ঘাড়ে। অন্তর্বর্তী সরকার বিদেশনীতি নিয়ে যতই প্রচার করুক, বাস্তবতা হলো — দেশের মাঠে ফসল নেই, কৃষকের ঘরে আশা নেই, বাজারে মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নেই।

এটাই ড. ইউনুসের সরকারের বাস্তব চিত্র — এই সরকার কৃষি বাঁচাতে ব্যর্থ, অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে ব্যর্থ, দারিদ্র্য হ্রাসে ব্যর্থ। সফলতা শুধু বিদেশ সফর আর বিরোধী রাজনীতি দমনে। বাংলাদেশকে ধ্বংস না করা পর্যন্ত ইউনুস থামবে না।

আরো পড়ুন

সর্বশেষ