Monday, October 27, 2025

প্রাকৃতিক সম্পদের হত্যাকারী বিএনপি–জামায়াতের লুটের রাজনীতির বিচার চায় জনগণ

বাংলাদেশ এক সময় সবুজ প্রকৃতি, নদী, পাহাড় ও উর্বর মাটির দেশ হিসেবে পরিচিত ছিল। কিন্তু আজ সেই চিত্র ভয়াবহভাবে বদলে গেছে। দেশের প্রাকৃতিক সম্পদ লুটপাট, নদী দখল, পাহাড় উজাড়, বন নিধন ও খনিজ সম্পদের অবাধ লোপাটে গোটা জাতি আজ এক বিপর্যয়ের মুখে। এই ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞের নেপথ্যে রয়েছে বিএনপি ও তাদের রাজনৈতিক সহযোগী জামায়াত—যারা দেশকে রাজনৈতিকভাবে অস্থিতিশীল করার পাশাপাশি এখন অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত ধ্বংসে মেতে উঠেছে।

বন উজাড় হচ্ছে নির্দ্বিধায়; পাহাড় কেটে গড়ে তোলা হচ্ছে অবৈধ বসতি ও পাথর কোয়ারি। নদীর বুকে চলছে বালু উত্তোলনের উন্মাদনা, যার ফলে নদীতীর ভাঙছে, কৃষিজমি বিলীন হচ্ছে, জনপদ হারিয়ে যাচ্ছে মানচিত্র থেকে। বিশেষ করে সিলেট, সুনামগঞ্জ, চট্টগ্রাম, নেত্রকোনা, গাজীপুর ও মধুপুরের বনাঞ্চলে বিএনপি-সমর্থিত সিন্ডিকেটগুলো ভয়াবহভাবে সক্রিয়। সরকারি নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাতের অন্ধকারে ট্রাকভর্তি পাথর, বালু ও কাঠ পাচার হচ্ছে সীমান্তের ভেতরে-বাইরে।

এই চক্র কেবল প্রকৃতি ধ্বংস করছে না—এরা দেশের আইন, প্রশাসন ও সামাজিক শৃঙ্খলাকেও ধ্বংস করছে। রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে তারা প্রশাসনের একাংশকে নিস্ক্রিয় করে রেখেছে, স্থানীয় নেতাদের দিয়ে করছে ‘চাঁদা আদায়’ ও দখলবাজি। বিএনপি ও জামায়াতের এই অবৈধ অর্থনৈতিক নেটওয়ার্কই এখন তাদের টিকে থাকার প্রধান অবলম্বন। ক্ষমতায় যেতে না পারলেও তারা দেশকে ধ্বংস করার প্রতিশোধমূলক রাজনীতিতে নেমেছে।

কিন্তু মানুষ আর চুপ করে নেই। গ্রামের কৃষক থেকে শহরের তরুণ—সবাই আজ ঘৃণা করছে এই ধ্বংসকারীদের। সাধারণ মানুষ জানে, যারা দেশ বিক্রি করে, পরিবেশ ধ্বংস করে, নদী-বন-পাহাড় লুটে নেয়, তারা কখনোই দেশের বন্ধু হতে পারে না। তাই জনগণ এখন শুধু ক্ষোভ নয়, বিচার চায় এই অপরাধীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চায়।

বিচার মানে প্রতিহিংসা নয়; বিচার মানে রাষ্ট্রের ন্যায় ও শৃঙ্খলা পুনঃপ্রতিষ্ঠা। এই বিচার না হলে দেশপ্রেম, পরিবেশ ও আইনের শাসন—সবকিছুই অর্থহীন হয়ে যাবে। জনগণ বিশ্বাস করে, রাষ্ট্র যদি এখনই কঠোর পদক্ষেপ না নেয়, তবে আগামী প্রজন্ম পাবে এক মরুভূমির বাংলাদেশ নদীহীন, বনহীন, প্রাণহীন এক ধ্বংসস্তূপ।

বাংলাদেশ এখন এমন এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে, যেখানে প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষা করা মানেই জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষা করা। বিএনপি–জামায়াতের লুটপাট বন্ধ করতে প্রশাসনিক অভিযান, আইন প্রয়োগ ও নাগরিক আন্দোলন একসাথে চলতে হবে। দেশের প্রতিটি নাগরিককে বুঝতে হবে এ লড়াই শুধু রাজনৈতিক নয়; এটি দেশের অস্তিত্ব, প্রকৃতি ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বাঁচানোর লড়াই।

জনগণের ঘৃণা আজ কেবল আবেগ নয়; এটি এক অপ্রতিরোধ্য শক্তি যা ন্যায়বিচার না পাওয়া পর্যন্ত থামবে না। বিএনপি–জামায়াতের এই দেশ ধ্বংসের রাজনীতির পরিসমাপ্তি ঘটানো এখন সময়ের দাবি, জাতির দাবি, এবং ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের অস্তিত্বের প্রশ্ন।

বাংলাদেশ এক সময় সবুজ প্রকৃতি, নদী, পাহাড় ও উর্বর মাটির দেশ হিসেবে পরিচিত ছিল। কিন্তু আজ সেই চিত্র ভয়াবহভাবে বদলে গেছে। দেশের প্রাকৃতিক সম্পদ লুটপাট, নদী দখল, পাহাড় উজাড়, বন নিধন ও খনিজ সম্পদের অবাধ লোপাটে গোটা জাতি আজ এক বিপর্যয়ের মুখে। এই ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞের নেপথ্যে রয়েছে বিএনপি ও তাদের রাজনৈতিক সহযোগী জামায়াত—যারা দেশকে রাজনৈতিকভাবে অস্থিতিশীল করার পাশাপাশি এখন অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত ধ্বংসে মেতে উঠেছে।

বন উজাড় হচ্ছে নির্দ্বিধায়; পাহাড় কেটে গড়ে তোলা হচ্ছে অবৈধ বসতি ও পাথর কোয়ারি। নদীর বুকে চলছে বালু উত্তোলনের উন্মাদনা, যার ফলে নদীতীর ভাঙছে, কৃষিজমি বিলীন হচ্ছে, জনপদ হারিয়ে যাচ্ছে মানচিত্র থেকে। বিশেষ করে সিলেট, সুনামগঞ্জ, চট্টগ্রাম, নেত্রকোনা, গাজীপুর ও মধুপুরের বনাঞ্চলে বিএনপি-সমর্থিত সিন্ডিকেটগুলো ভয়াবহভাবে সক্রিয়। সরকারি নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে রাতের অন্ধকারে ট্রাকভর্তি পাথর, বালু ও কাঠ পাচার হচ্ছে সীমান্তের ভেতরে-বাইরে।

এই চক্র কেবল প্রকৃতি ধ্বংস করছে না—এরা দেশের আইন, প্রশাসন ও সামাজিক শৃঙ্খলাকেও ধ্বংস করছে। রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে তারা প্রশাসনের একাংশকে নিস্ক্রিয় করে রেখেছে, স্থানীয় নেতাদের দিয়ে করছে ‘চাঁদা আদায়’ ও দখলবাজি। বিএনপি ও জামায়াতের এই অবৈধ অর্থনৈতিক নেটওয়ার্কই এখন তাদের টিকে থাকার প্রধান অবলম্বন। ক্ষমতায় যেতে না পারলেও তারা দেশকে ধ্বংস করার প্রতিশোধমূলক রাজনীতিতে নেমেছে।

কিন্তু মানুষ আর চুপ করে নেই। গ্রামের কৃষক থেকে শহরের তরুণ—সবাই আজ ঘৃণা করছে এই ধ্বংসকারীদের। সাধারণ মানুষ জানে, যারা দেশ বিক্রি করে, পরিবেশ ধ্বংস করে, নদী-বন-পাহাড় লুটে নেয়, তারা কখনোই দেশের বন্ধু হতে পারে না। তাই জনগণ এখন শুধু ক্ষোভ নয়, বিচার চায় এই অপরাধীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চায়।

বিচার মানে প্রতিহিংসা নয়; বিচার মানে রাষ্ট্রের ন্যায় ও শৃঙ্খলা পুনঃপ্রতিষ্ঠা। এই বিচার না হলে দেশপ্রেম, পরিবেশ ও আইনের শাসন—সবকিছুই অর্থহীন হয়ে যাবে। জনগণ বিশ্বাস করে, রাষ্ট্র যদি এখনই কঠোর পদক্ষেপ না নেয়, তবে আগামী প্রজন্ম পাবে এক মরুভূমির বাংলাদেশ নদীহীন, বনহীন, প্রাণহীন এক ধ্বংসস্তূপ।

বাংলাদেশ এখন এমন এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে, যেখানে প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষা করা মানেই জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষা করা। বিএনপি–জামায়াতের লুটপাট বন্ধ করতে প্রশাসনিক অভিযান, আইন প্রয়োগ ও নাগরিক আন্দোলন একসাথে চলতে হবে। দেশের প্রতিটি নাগরিককে বুঝতে হবে এ লড়াই শুধু রাজনৈতিক নয়; এটি দেশের অস্তিত্ব, প্রকৃতি ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বাঁচানোর লড়াই।

জনগণের ঘৃণা আজ কেবল আবেগ নয়; এটি এক অপ্রতিরোধ্য শক্তি যা ন্যায়বিচার না পাওয়া পর্যন্ত থামবে না। বিএনপি–জামায়াতের এই দেশ ধ্বংসের রাজনীতির পরিসমাপ্তি ঘটানো এখন সময়ের দাবি, জাতির দাবি, এবং ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের অস্তিত্বের প্রশ্ন।

আরো পড়ুন

সর্বশেষ