Friday, October 24, 2025

ইউনুসের অবৈধ শাসন হাতকড়া নিয়ে আইসিইউতে গণতন্ত্র

নিজস্ব প্রতিবেদক
বাংলাদেশ এক অনিশ্চিত সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। বিদেশি শক্তির ছত্রছায়ায় প্রতিষ্ঠিত ড. ইউনুসের অবৈধ সরকার আজ রাষ্ট্র ও সংবিধানকে পদদলিত করছে। এই সরকারের জন্মই ঘটেছে গণতন্ত্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে। অথচ দেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী, তারা স্বাধীনতার রক্তস্নাত মাটিতে দাঁড়িয়ে এমন স্বৈরশাসন কখনো মেনে নেবে না।

সম্প্রতি তথাকথিত আইসিটি মামলায় আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন করে বিচার শুরু করা হয়েছে। এটি কেবল একটি আইনি প্রক্রিয়া নয়, বরং রাজনৈতিক প্রতিহিংসার নগ্ন বহিঃপ্রকাশ। বিচার বিভাগকে ব্যবহার করে জনগণের ম্যান্ডেটধারী নেত্রীকে কলঙ্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। ইতিহাস সাক্ষ্য দেবে—যারা এই প্রহসনের নকশা এঁকেছে, যারা আদালতের আসনে বসে অন্যায়কে বৈধতা দিচ্ছে, তাদের একদিন বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে।

ইউনুস সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও তাঁর সহযোগীদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। তাদের অবস্থান নিরপেক্ষ নয়, বরং ক্ষমতালোভী এক চক্রের স্বার্থরক্ষাকারী। সংবিধানকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করা, বিচার বিভাগকে হাতিয়ার বানানো এবং জনগণের রায় অস্বীকার করা—এসবই প্রমাণ করে যে এই সরকার বৈধ নয়, বরং গণতন্ত্রের জন্য সরাসরি হুমকি।

বাংলাদেশের মানুষ বারবার প্রমাণ করেছে, তারা স্বৈরশাসন মানে না। আজও তারা রাস্তায় নেমেছে, গ্রামে-গঞ্জে উচ্চারিত হচ্ছে এক স্লোগান—“ইউনুস হটাও, দেশ বাঁচাও।” এটি কোনো রাজনৈতিক দলের একক আওয়াজ নয়, বরং জাতীয় চেতনার প্রতিধ্বনি। যখন জনগণের কণ্ঠস্বর এক হয়ে যায়, তখন কোনো শক্তিই তাকে দমন করতে পারে না।

এই সরকারের কর্মকাণ্ড শুধু দেশীয় রাজনীতিতেই সীমাবদ্ধ নয়; আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করছে। বিদেশি শক্তির ইঙ্গিতে চলে এমন প্রশাসন দেশের সার্বভৌমত্বকে বিপন্ন করছে। স্বাধীন বাংলাদেশকে পরিণত করা হচ্ছে দেউলিয়া রাষ্ট্রে, যেখানে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে দালাল চক্র, জনগণের রায় নয়।

আজ বাংলাদেশ এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাসী জনগণের কাছে বিকল্প স্পষ্ট—অবৈধ ইউনুস সরকারকে অপসারণ না করলে গণতন্ত্র, সংবিধান ও স্বাধীনতা সবই ধ্বংস হয়ে যাবে। জনগণ ইতিমধ্যে জেগে উঠেছে, প্রতিরোধ শুরু হয়েছে। ইতিহাসের আদালত কখনোই ইউনুস ও তাঁর সহযোগীদের ক্ষমা করবে না। যেমন অতীতে স্বৈরশাসনের পতন ঘটেছে, তেমনি এবারও ঘটবেই। কারণ শেষ কথা বলবে জনগণ আর জনগণের রায় সর্বদাই স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে।

নিজস্ব প্রতিবেদক
বাংলাদেশ এক অনিশ্চিত সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। বিদেশি শক্তির ছত্রছায়ায় প্রতিষ্ঠিত ড. ইউনুসের অবৈধ সরকার আজ রাষ্ট্র ও সংবিধানকে পদদলিত করছে। এই সরকারের জন্মই ঘটেছে গণতন্ত্রবিরোধী ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে। অথচ দেশের মানুষ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী, তারা স্বাধীনতার রক্তস্নাত মাটিতে দাঁড়িয়ে এমন স্বৈরশাসন কখনো মেনে নেবে না।

সম্প্রতি তথাকথিত আইসিটি মামলায় আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন করে বিচার শুরু করা হয়েছে। এটি কেবল একটি আইনি প্রক্রিয়া নয়, বরং রাজনৈতিক প্রতিহিংসার নগ্ন বহিঃপ্রকাশ। বিচার বিভাগকে ব্যবহার করে জনগণের ম্যান্ডেটধারী নেত্রীকে কলঙ্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। ইতিহাস সাক্ষ্য দেবে—যারা এই প্রহসনের নকশা এঁকেছে, যারা আদালতের আসনে বসে অন্যায়কে বৈধতা দিচ্ছে, তাদের একদিন বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে।

ইউনুস সরকারের আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও তাঁর সহযোগীদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। তাদের অবস্থান নিরপেক্ষ নয়, বরং ক্ষমতালোভী এক চক্রের স্বার্থরক্ষাকারী। সংবিধানকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করা, বিচার বিভাগকে হাতিয়ার বানানো এবং জনগণের রায় অস্বীকার করা—এসবই প্রমাণ করে যে এই সরকার বৈধ নয়, বরং গণতন্ত্রের জন্য সরাসরি হুমকি।

বাংলাদেশের মানুষ বারবার প্রমাণ করেছে, তারা স্বৈরশাসন মানে না। আজও তারা রাস্তায় নেমেছে, গ্রামে-গঞ্জে উচ্চারিত হচ্ছে এক স্লোগান—“ইউনুস হটাও, দেশ বাঁচাও।” এটি কোনো রাজনৈতিক দলের একক আওয়াজ নয়, বরং জাতীয় চেতনার প্রতিধ্বনি। যখন জনগণের কণ্ঠস্বর এক হয়ে যায়, তখন কোনো শক্তিই তাকে দমন করতে পারে না।

এই সরকারের কর্মকাণ্ড শুধু দেশীয় রাজনীতিতেই সীমাবদ্ধ নয়; আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করছে। বিদেশি শক্তির ইঙ্গিতে চলে এমন প্রশাসন দেশের সার্বভৌমত্বকে বিপন্ন করছে। স্বাধীন বাংলাদেশকে পরিণত করা হচ্ছে দেউলিয়া রাষ্ট্রে, যেখানে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে দালাল চক্র, জনগণের রায় নয়।

আজ বাংলাদেশ এক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাসী জনগণের কাছে বিকল্প স্পষ্ট—অবৈধ ইউনুস সরকারকে অপসারণ না করলে গণতন্ত্র, সংবিধান ও স্বাধীনতা সবই ধ্বংস হয়ে যাবে। জনগণ ইতিমধ্যে জেগে উঠেছে, প্রতিরোধ শুরু হয়েছে। ইতিহাসের আদালত কখনোই ইউনুস ও তাঁর সহযোগীদের ক্ষমা করবে না। যেমন অতীতে স্বৈরশাসনের পতন ঘটেছে, তেমনি এবারও ঘটবেই। কারণ শেষ কথা বলবে জনগণ আর জনগণের রায় সর্বদাই স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে।

আরো পড়ুন

সর্বশেষ