Saturday, December 20, 2025

সাংবাদিক ও প্রতিষ্ঠানের ওপর হামলার ঘটনায় ১০ দেশের তীব্র নিন্দা

বাংলাদেশে সাংবাদিক, সম্পাদক ও গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের ওপর সাম্প্রতিক নৃশংস হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে মিডিয়া ফ্রিডম কোয়ালিশনের সদস্য ১০টি দেশ। এই হামলাগুলো শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর পর উত্তেজিত জনতার দ্বারা সংঘটিত হয়েছে, যার ফলে প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয় পুড়ে ছাই হয়ে গেছে এবং প্রকাশনা বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছে প্রতিষ্ঠান দুটি।

শুক্রবার ঢাকাস্থ কানাডা, সুইজারল্যান্ড, জার্মানিসহ অন্যান্য হাইকমিশন থেকে প্রকাশিত যৌথ বিবৃতিতে এই ১০ দেশ (কানাডা, ডেনমার্ক, ফ্রান্স, জার্মানি, আয়ারল্যান্ড, নরওয়ে, সুইডেন, সুইজারল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস ও যুক্তরাজ্য) জানায়, এ ধরনের সহিংসতা ও ভয়ভীতি প্রদর্শন সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। এটি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও জনগণের তথ্য পাওয়ার অধিকারের ওপর সরাসরি আঘাত।

বিবৃতিতে বলা হয়, গণতন্ত্রের জন্য সাংবাদিকদের নিরাপত্তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই হামলাগুলো শুধু ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ওপর আক্রমণ নয়, বরং আইনের শাসন, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং মুক্ত সমাজের ওপর হুমকি। তারা দ্রুত, নিরপেক্ষ তদন্ত এবং দোষীদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছে।

এদিকে, অন্তর্বর্তী সরকারও এই সহিংসতার নিন্দা করেছে, তবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি দেশে গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে গুরুতর ঝুঁকিতে ফেলেছে।

বাংলাদেশে সাংবাদিক, সম্পাদক ও গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের ওপর সাম্প্রতিক নৃশংস হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে মিডিয়া ফ্রিডম কোয়ালিশনের সদস্য ১০টি দেশ। এই হামলাগুলো শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর পর উত্তেজিত জনতার দ্বারা সংঘটিত হয়েছে, যার ফলে প্রথম আলো ও দ্য ডেইলি স্টারের কার্যালয় পুড়ে ছাই হয়ে গেছে এবং প্রকাশনা বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছে প্রতিষ্ঠান দুটি।

শুক্রবার ঢাকাস্থ কানাডা, সুইজারল্যান্ড, জার্মানিসহ অন্যান্য হাইকমিশন থেকে প্রকাশিত যৌথ বিবৃতিতে এই ১০ দেশ (কানাডা, ডেনমার্ক, ফ্রান্স, জার্মানি, আয়ারল্যান্ড, নরওয়ে, সুইডেন, সুইজারল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস ও যুক্তরাজ্য) জানায়, এ ধরনের সহিংসতা ও ভয়ভীতি প্রদর্শন সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। এটি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও জনগণের তথ্য পাওয়ার অধিকারের ওপর সরাসরি আঘাত।

বিবৃতিতে বলা হয়, গণতন্ত্রের জন্য সাংবাদিকদের নিরাপত্তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই হামলাগুলো শুধু ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের ওপর আক্রমণ নয়, বরং আইনের শাসন, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং মুক্ত সমাজের ওপর হুমকি। তারা দ্রুত, নিরপেক্ষ তদন্ত এবং দোষীদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছে।

এদিকে, অন্তর্বর্তী সরকারও এই সহিংসতার নিন্দা করেছে, তবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি দেশে গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে গুরুতর ঝুঁকিতে ফেলেছে।

আরো পড়ুন

সর্বশেষ