Friday, December 19, 2025

ড. ইউনুসের কূটনীতি সেভেন সিস্টার্সের জন্য চ্যালেঞ্জ বাড়াচ্ছে

বাংলাদেশে অসাংবিধানিক অন্তর্বর্তী সরকারের নীতি ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাতটি রাজ্যের জন্য সরাসরি নিরাপত্তা ও কৌশলগত হুমকি তৈরি করছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ড. মুহাম্মদ ইউনুসের ভূ-রাজনৈতিক অবস্থান এবং চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সমন্বয় জঙ্গী ও বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীগুলোর জন্য সম্ভাব্য “নিরাপদ ভূমি” গড়ে তুলছে, যা সীমান্তবর্তী ভারতের স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তার ওপর গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে।

নিরাপত্তার ক্ষেত্রে উদ্বেগ মূলত দুটি দিক থেকে এসেছে। একদিকে, বাংলাদেশের সহায়তা কমে যাওয়ায় ভারত-বিরোধী বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীগুলোর কার্যক্রম পুনরায় সক্রিয় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যদিকে, সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশ এবং অস্থিরতা বেড়ে যাওয়ায় মেঘালয় ও আসামে বিএসএফ-এর কড়া নজরদারির পরও সীমান্ত হাট ও বাজার সাময়িকভাবে বন্ধ রাখতে হয়েছে। এই পরিস্থিতি ভারতীয় প্রশাসনের সতর্কতা বাড়িয়েছে এবং সীমান্ত নিরাপত্তাকে নতুনভাবে চাপের মুখে ফেলেছে।

অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্কও গুরুতর প্রভাবের মুখোমুখি। বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে ভারতের সেভেন সিস্টার্সের সঙ্গে রেল ও সড়ক যোগাযোগের ট্রানজিট প্রকল্প স্থগিত হওয়ায় আগরতলা-আখাউড়া রেল লিংকের মতো গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ ব্যাহত হয়েছে। এছাড়া, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ ব্যাহত হওয়ায় ত্রিপুরা, মেঘালয় ও আসামের স্থানীয় অর্থনীতি প্রভাবিত হচ্ছে। ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্যিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা, বিশেষ করে সুতা ও তৈরি পোশাক খাতে, দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সমন্বয়কে জটিল করে তুলেছে।

চীনের ক্রমবর্ধমান বিনিয়োগ এবং বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগ ভারতের কৌশলগত নিরাপত্তার জন্য দীর্ঘমেয়াদী হুমকি হিসেবে দেখা দিচ্ছে। ড. ইউনুসের “ল্যান্ডলকড” অঞ্চলের উন্নয়নে চীনের সহায়তার আহ্বান ভারতীয় নীতি নির্ধারকদের জন্য সরাসরি উদ্বেগের বিষয়। বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলছেন, সংলাপ, সীমান্ত ব্যবস্থাপনা এবং আঞ্চলিক সহযোগিতা শক্তিশালী না হলে এই জোড়া সংকট—নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক—দীর্ঘমেয়াদে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের স্থিতিশীলতার ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে।

বাংলাদেশে অসাংবিধানিক অন্তর্বর্তী সরকারের নীতি ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাতটি রাজ্যের জন্য সরাসরি নিরাপত্তা ও কৌশলগত হুমকি তৈরি করছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, ড. মুহাম্মদ ইউনুসের ভূ-রাজনৈতিক অবস্থান এবং চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সমন্বয় জঙ্গী ও বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীগুলোর জন্য সম্ভাব্য “নিরাপদ ভূমি” গড়ে তুলছে, যা সীমান্তবর্তী ভারতের স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তার ওপর গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে।

নিরাপত্তার ক্ষেত্রে উদ্বেগ মূলত দুটি দিক থেকে এসেছে। একদিকে, বাংলাদেশের সহায়তা কমে যাওয়ায় ভারত-বিরোধী বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীগুলোর কার্যক্রম পুনরায় সক্রিয় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যদিকে, সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশ এবং অস্থিরতা বেড়ে যাওয়ায় মেঘালয় ও আসামে বিএসএফ-এর কড়া নজরদারির পরও সীমান্ত হাট ও বাজার সাময়িকভাবে বন্ধ রাখতে হয়েছে। এই পরিস্থিতি ভারতীয় প্রশাসনের সতর্কতা বাড়িয়েছে এবং সীমান্ত নিরাপত্তাকে নতুনভাবে চাপের মুখে ফেলেছে।

অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্কও গুরুতর প্রভাবের মুখোমুখি। বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে ভারতের সেভেন সিস্টার্সের সঙ্গে রেল ও সড়ক যোগাযোগের ট্রানজিট প্রকল্প স্থগিত হওয়ায় আগরতলা-আখাউড়া রেল লিংকের মতো গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ ব্যাহত হয়েছে। এছাড়া, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সরবরাহ ব্যাহত হওয়ায় ত্রিপুরা, মেঘালয় ও আসামের স্থানীয় অর্থনীতি প্রভাবিত হচ্ছে। ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্যিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা, বিশেষ করে সুতা ও তৈরি পোশাক খাতে, দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সমন্বয়কে জটিল করে তুলেছে।

চীনের ক্রমবর্ধমান বিনিয়োগ এবং বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগ ভারতের কৌশলগত নিরাপত্তার জন্য দীর্ঘমেয়াদী হুমকি হিসেবে দেখা দিচ্ছে। ড. ইউনুসের “ল্যান্ডলকড” অঞ্চলের উন্নয়নে চীনের সহায়তার আহ্বান ভারতীয় নীতি নির্ধারকদের জন্য সরাসরি উদ্বেগের বিষয়। বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলছেন, সংলাপ, সীমান্ত ব্যবস্থাপনা এবং আঞ্চলিক সহযোগিতা শক্তিশালী না হলে এই জোড়া সংকট—নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক—দীর্ঘমেয়াদে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের স্থিতিশীলতার ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে।

আরো পড়ুন

সর্বশেষ