Friday, December 19, 2025

অবৈধ দখলদার সরকারের শাসনে জনরোষ, ঘরে ঘরে অসন্তোষ

দেশের মানুষ আজ এই সরকারের শাসনে অতিষ্ঠ। দুর্নীতি, অনিয়ম এবং স্বৈরাচার প্রকাশ্যে, অথচ সরকার নজর দিচ্ছে না। প্রতিদিন চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি, খুন ও নানারকম অপরাধের ঘটনা ঘটছে। হাজার হাজার ঘটনার মাঝেও সরকার সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার দিকে নজর দিচ্ছে না; বরং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িতদের মদদ দিচ্ছে। এই বাস্তবতা জনগণের মধ্যে ক্রমবর্ধমান ক্ষোভ ও অসন্তোষ সৃষ্টি করছে।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা স্পষ্ট ঘোষণা করেছেন, “আওয়ামী সন্ত্রাসীদের দেখামাত্র গ্রেপ্তার করতে হবে, না হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” কিন্তু বাস্তবতা বিপরীত। যারা মানুষ পুড়িয়ে মারছে, লুটপাট করছে, অস্ত্র নিয়ে মহড়া দিচ্ছে তাদের “সন্ত্রাসী” বলা হচ্ছে না। আন্তর্জাতিক জঙ্গী কর্মকাণ্ডে জড়িতদের রক্ষা করা হচ্ছে, আর নিরপরাধ নাগরিকদেরকে সন্ত্রাসী হিসেবে কলঙ্কিত করা হচ্ছে। পুলিশের ভূমিকা উদ্বেগজনক তারা সন্ত্রাসীদের নিরাপত্তা দিচ্ছে এবং জনগণের শত্রুর সঙ্গে একযোগে কাজ করছে।

বর্তমান ইউনুস নেতৃত্বাধীন উপদেষ্টা পরিষদ আইন অনুযায়ী অবৈধ ও অসাংবিধানিক। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে থাকা এই পরিষদ অনুতপ্ত নয়; বরং যারা স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছে, তাদেরকে “সন্ত্রাসী” বলে কলঙ্কিত করছে। সরকারের এমন কর্মকাণ্ড জনগণের আস্থা ক্ষুণ্ন করছে। গ্রাম-গঞ্জ থেকে শহরের মানুষ প্রতিদিন রাস্তা-ঘাটে প্রতিবাদ করছে। দেশের ৮০ ভাগ মানুষ এই অবৈধ দখলদার সরকারের বিচারের দাবি জানাচ্ছে।

যারা দেশের উন্নয়ন করেছে, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বাড়িয়েছে, তাদেরকেও কলঙ্কিত করে সন্ত্রাসী বলা হচ্ছে। এটি কেবল ব্যক্তিগত লোভ বা রাজনৈতিক স্বার্থের প্রতিফলন নয়; এটি জাতীয় স্থিতিশীলতার জন্য মারাত্মক হুমকি। সরকারের অদক্ষ ও অগণতান্ত্রিক নীতি জনগণকে ঘৃণিত ও অসন্তুষ্ট করছে।

জনরোষ ক্রমেই বেড়েছে। জনগণ ইউনুসকে দেশবিরোধী, স্বাধীনতাবিরোধী সরকার প্রধান হিসেবে অভিহিত করছে। সাধারণ মানুষ জানাচ্ছে, এই অবৈধ দখলদাররা একদিন তাদের করুণ পরিণতি ভোগ করবে। জনগণ সজাগ, সচেতন, এবং প্রতিটি অসৎ কার্যকলাপের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে প্রস্তুত।

স্বাধীনতা, ন্যায় ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য জনগণ যা করছে তা প্রমাণ করছে গণতন্ত্রের সঙ্গে দাঁড়ানো ছাড়া কোনো সরকার স্থায়ী হতে পারে না। যে সরকার জনগণের স্বার্থকে উপেক্ষা করে, দুর্নীতি ও সন্ত্রাসকে উৎসাহিত করে, তার শাসন দীর্ঘমেয়াদে টিকে থাকতে পারে না। এই জনরোষই আগামী দিনের ন্যায়পরায়ণ ও শক্তিশালী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ভিত্তি স্থাপন করবে।

দেশের মানুষ আজ এই সরকারের শাসনে অতিষ্ঠ। দুর্নীতি, অনিয়ম এবং স্বৈরাচার প্রকাশ্যে, অথচ সরকার নজর দিচ্ছে না। প্রতিদিন চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি, খুন ও নানারকম অপরাধের ঘটনা ঘটছে। হাজার হাজার ঘটনার মাঝেও সরকার সাধারণ মানুষের নিরাপত্তার দিকে নজর দিচ্ছে না; বরং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িতদের মদদ দিচ্ছে। এই বাস্তবতা জনগণের মধ্যে ক্রমবর্ধমান ক্ষোভ ও অসন্তোষ সৃষ্টি করছে।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা স্পষ্ট ঘোষণা করেছেন, “আওয়ামী সন্ত্রাসীদের দেখামাত্র গ্রেপ্তার করতে হবে, না হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” কিন্তু বাস্তবতা বিপরীত। যারা মানুষ পুড়িয়ে মারছে, লুটপাট করছে, অস্ত্র নিয়ে মহড়া দিচ্ছে তাদের “সন্ত্রাসী” বলা হচ্ছে না। আন্তর্জাতিক জঙ্গী কর্মকাণ্ডে জড়িতদের রক্ষা করা হচ্ছে, আর নিরপরাধ নাগরিকদেরকে সন্ত্রাসী হিসেবে কলঙ্কিত করা হচ্ছে। পুলিশের ভূমিকা উদ্বেগজনক তারা সন্ত্রাসীদের নিরাপত্তা দিচ্ছে এবং জনগণের শত্রুর সঙ্গে একযোগে কাজ করছে।

বর্তমান ইউনুস নেতৃত্বাধীন উপদেষ্টা পরিষদ আইন অনুযায়ী অবৈধ ও অসাংবিধানিক। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে থাকা এই পরিষদ অনুতপ্ত নয়; বরং যারা স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছে, তাদেরকে “সন্ত্রাসী” বলে কলঙ্কিত করছে। সরকারের এমন কর্মকাণ্ড জনগণের আস্থা ক্ষুণ্ন করছে। গ্রাম-গঞ্জ থেকে শহরের মানুষ প্রতিদিন রাস্তা-ঘাটে প্রতিবাদ করছে। দেশের ৮০ ভাগ মানুষ এই অবৈধ দখলদার সরকারের বিচারের দাবি জানাচ্ছে।

যারা দেশের উন্নয়ন করেছে, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বাড়িয়েছে, তাদেরকেও কলঙ্কিত করে সন্ত্রাসী বলা হচ্ছে। এটি কেবল ব্যক্তিগত লোভ বা রাজনৈতিক স্বার্থের প্রতিফলন নয়; এটি জাতীয় স্থিতিশীলতার জন্য মারাত্মক হুমকি। সরকারের অদক্ষ ও অগণতান্ত্রিক নীতি জনগণকে ঘৃণিত ও অসন্তুষ্ট করছে।

জনরোষ ক্রমেই বেড়েছে। জনগণ ইউনুসকে দেশবিরোধী, স্বাধীনতাবিরোধী সরকার প্রধান হিসেবে অভিহিত করছে। সাধারণ মানুষ জানাচ্ছে, এই অবৈধ দখলদাররা একদিন তাদের করুণ পরিণতি ভোগ করবে। জনগণ সজাগ, সচেতন, এবং প্রতিটি অসৎ কার্যকলাপের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে প্রস্তুত।

স্বাধীনতা, ন্যায় ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য জনগণ যা করছে তা প্রমাণ করছে গণতন্ত্রের সঙ্গে দাঁড়ানো ছাড়া কোনো সরকার স্থায়ী হতে পারে না। যে সরকার জনগণের স্বার্থকে উপেক্ষা করে, দুর্নীতি ও সন্ত্রাসকে উৎসাহিত করে, তার শাসন দীর্ঘমেয়াদে টিকে থাকতে পারে না। এই জনরোষই আগামী দিনের ন্যায়পরায়ণ ও শক্তিশালী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ভিত্তি স্থাপন করবে।

আরো পড়ুন

সর্বশেষ