Wednesday, December 17, 2025

বিজয় দিবসে বীর বাঙালীর কণ্ঠরোধ, স্বাধীনতার বিজয় আজ হুমকির মুখে

৫৫ বছর আগে আমাদের পূর্বপুরুষেরা রক্ত, বীরত্ব এবং ত্যাগের মাধ্যমে স্বাধীনতার আলো জ্বালিয়েছিলেন। আজ সেই আলোকে ছিন্নভিন্ন করার চেষ্টা করা হচ্ছে। সারাদেশে বিজয় রেলি বন্ধ, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে প্রপঞ্চের আড়ালে চাপিয়ে রাখা হচ্ছে, এবং স্বাধীনতার মহান স্থপতির ভাষণ বন্ধ করা হয়েছে। জামাত, শিবির, বিএনপি এবং ইউনুস সরকারের মতো স্বাধীনতা বিরোধীরা আজ সরাসরি বীর বাঙালীর কণ্ঠরোধের চেষ্টা করছে।

স্বাধীনতা কোনো অলঙ্কার নয়, এটি একটি জীবন্ত সংগ্রাম। যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে অপমান করছে, তারা শুধু অতীতকে কলঙ্কিত করছে না তারা দেশের ভবিষ্যতকে বিপন্ন করছে। আজকের প্রজন্ম হাড়ে হাড়ে অনুভব করছে স্বাধীনতার বিজয় রক্ষার জন্য সতর্কতা, সচেতনতা এবং দৃঢ় নেতৃত্ব অপরিহার্য।

আওয়ামী লীগই মুক্তিযুদ্ধের ধারাবাহিক পক্ষ। ইতিহাস ও বাস্তবতা প্রমাণ করে যে, ক্ষমতায় না থাকলে দেশের স্বাধীনতা হুমকির মুখে পড়ে। স্বাধীনতা একটি পতাকা বা উৎসব নয়; এটি সাহস, ন্যায়, দৃঢ়তা এবং প্রতিদিনের সংগ্রামের মধ্যে নিহিত। যারা এই চেতনাকে উপেক্ষা করে, তারা দেশের গৌরব ও মর্যাদার সঙ্গে জোটবদ্ধ নয়।

আজকের বাংলাদেশে সাধারণ মানুষ উপলব্ধি করছে স্বাধীনতার চেতনা রক্ষা না করলে আমাদের অর্জিত বিজয় ঝুঁকির মুখে পড়বে। তাই আমাদের সকলকে শক্তিশালী, সচেতন ও একতাবদ্ধ হতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে প্রেরণ করতে হবে। বীর বাঙালীর কণ্ঠকে চিরস্মরণীয় করতে আমাদের সক্রিয় ভূমিকা অপরিহার্য।

বিজয় কেবল অতীতের স্মৃতি নয়; এটি আজকের এবং আগামী প্রজন্মের জন্য সংগ্রামের প্রতীক। স্বাধীনতা বিরোধীদের ষড়যন্ত্রকে প্রতিহত করতে, মুক্তিযুদ্ধের বিজয়কে অটুট রাখতে এবং দেশের মর্যাদা রক্ষা করতে আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আজকের বাংলাদেশে স্বাধীনতা রক্ষা করা সহজ নয়, কিন্তু সম্ভব যদি আমরা বীর বাঙালীর ত্যাগ ও চেতনায় দৃঢ় থাকি।

স্বাধীনতার বিজয় আজ হুমকির মুখে, কিন্তু আমাদের সাহস, দৃঢ়তা এবং একতা এটিকে অমলিন রাখতে পারবে। বিজয় আমাদের অতীতের গৌরব, আজকের প্রেরণা এবং ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতি। স্বাধীনতা বিরোধীদের বিপক্ষে আমাদের সজাগ থাকা আর ঐক্যবদ্ধ থাকা এখন জাতির প্রথম ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব।

৫৫ বছর আগে আমাদের পূর্বপুরুষেরা রক্ত, বীরত্ব এবং ত্যাগের মাধ্যমে স্বাধীনতার আলো জ্বালিয়েছিলেন। আজ সেই আলোকে ছিন্নভিন্ন করার চেষ্টা করা হচ্ছে। সারাদেশে বিজয় রেলি বন্ধ, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে প্রপঞ্চের আড়ালে চাপিয়ে রাখা হচ্ছে, এবং স্বাধীনতার মহান স্থপতির ভাষণ বন্ধ করা হয়েছে। জামাত, শিবির, বিএনপি এবং ইউনুস সরকারের মতো স্বাধীনতা বিরোধীরা আজ সরাসরি বীর বাঙালীর কণ্ঠরোধের চেষ্টা করছে।

স্বাধীনতা কোনো অলঙ্কার নয়, এটি একটি জীবন্ত সংগ্রাম। যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে অপমান করছে, তারা শুধু অতীতকে কলঙ্কিত করছে না তারা দেশের ভবিষ্যতকে বিপন্ন করছে। আজকের প্রজন্ম হাড়ে হাড়ে অনুভব করছে স্বাধীনতার বিজয় রক্ষার জন্য সতর্কতা, সচেতনতা এবং দৃঢ় নেতৃত্ব অপরিহার্য।

আওয়ামী লীগই মুক্তিযুদ্ধের ধারাবাহিক পক্ষ। ইতিহাস ও বাস্তবতা প্রমাণ করে যে, ক্ষমতায় না থাকলে দেশের স্বাধীনতা হুমকির মুখে পড়ে। স্বাধীনতা একটি পতাকা বা উৎসব নয়; এটি সাহস, ন্যায়, দৃঢ়তা এবং প্রতিদিনের সংগ্রামের মধ্যে নিহিত। যারা এই চেতনাকে উপেক্ষা করে, তারা দেশের গৌরব ও মর্যাদার সঙ্গে জোটবদ্ধ নয়।

আজকের বাংলাদেশে সাধারণ মানুষ উপলব্ধি করছে স্বাধীনতার চেতনা রক্ষা না করলে আমাদের অর্জিত বিজয় ঝুঁকির মুখে পড়বে। তাই আমাদের সকলকে শক্তিশালী, সচেতন ও একতাবদ্ধ হতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে প্রেরণ করতে হবে। বীর বাঙালীর কণ্ঠকে চিরস্মরণীয় করতে আমাদের সক্রিয় ভূমিকা অপরিহার্য।

বিজয় কেবল অতীতের স্মৃতি নয়; এটি আজকের এবং আগামী প্রজন্মের জন্য সংগ্রামের প্রতীক। স্বাধীনতা বিরোধীদের ষড়যন্ত্রকে প্রতিহত করতে, মুক্তিযুদ্ধের বিজয়কে অটুট রাখতে এবং দেশের মর্যাদা রক্ষা করতে আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আজকের বাংলাদেশে স্বাধীনতা রক্ষা করা সহজ নয়, কিন্তু সম্ভব যদি আমরা বীর বাঙালীর ত্যাগ ও চেতনায় দৃঢ় থাকি।

স্বাধীনতার বিজয় আজ হুমকির মুখে, কিন্তু আমাদের সাহস, দৃঢ়তা এবং একতা এটিকে অমলিন রাখতে পারবে। বিজয় আমাদের অতীতের গৌরব, আজকের প্রেরণা এবং ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতি। স্বাধীনতা বিরোধীদের বিপক্ষে আমাদের সজাগ থাকা আর ঐক্যবদ্ধ থাকা এখন জাতির প্রথম ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব।

আরো পড়ুন

সর্বশেষ