Wednesday, December 17, 2025

নির্বাচন বানচালে জামায়াতের পরিকল্পনায় ‘রাজাকার ঘৃণাস্তম্ভে’ জুতা নিক্ষেপ!

দেশকে অস্থির করার জন্য জামায়াতে ইসলামী ও তার ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের নতুন এক কূট পরিকল্পনা প্রকাশ্যে এসেছে। সূত্রমতে, আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে বানচাল করতে এবং জনগণের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করতে তারা মাঠে নেমেছে। এর অংশ হিসেবে সম্প্রতি শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস (১৪ ডিসেম্বর) এবং বিজয় দিবসে (১৬ ডিসেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ‘রাজাকার ঘৃণাস্তম্ভে’ জুতা নিক্ষেপ এবং যুদ্ধাপরাধী গোলাম আযমের ছবিতে জুতা মারার কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।

সূত্র জানায়, এসব কর্মসূচির পেছনে মূল পরিকল্পনাকারী হলেন ডাকসু ভিপি আবু সাদিক কায়েম, যিনি ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় নেতা এবং জামায়াতের ঘনিষ্ঠ। তিনি এবং তার সহযোগীরা একদল শিক্ষার্থীকে ব্যবহার করে এই নাটক সাজিয়েছেন। উদ্দেশ্য একদিকে শিবিরকে ‘সহনশীল দেখানো’ এবং ‘মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে’ দেখিয়ে জনসমর্থন আদায় করা, অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে দেশে বিভাজন সৃষ্টি করা এবং নির্বাচনের আগে অস্থিরতা তৈরি করা।

১৪ ডিসেম্বর দুপুরে ডাকসু ক্যাফেটেরিয়ার সামনে অবস্থিত ‘রাজাকার ঘৃণাস্তম্ভে’ একদল শিক্ষার্থী জুতা নিক্ষেপ করে। তারা পুরস্কারের ব্যবস্থা করে উৎসাহিত করে এবং যুদ্ধাপরাধীদের ছবি প্রদর্শন করে ঘৃণা প্রকাশের নাটক করে। কিন্তু সূত্র বলছে, এর পেছনে জামায়াতের পরিকল্পনা। তারা জনগণকে ধোঁকা দিয়ে সহানুভূতি আদায় করতে চাইছে।

এদিকে ১৬ ডিসেম্বর দুপুর ১টার দিকে ডাকসু ভবনের সামনে যুদ্ধাপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত গোলাম আযমের ছবিতে জুতা নিক্ষেপ করা হয়। এটিও একই পরিকল্পনার অংশ। জামায়াত চাইছে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বিভক্তি তৈরি করে দেশে আরও অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করা এবং দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাওয়া।

বিশ্লেষকরা বলছেন, জামায়াত সবসময়ই দেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট করার চেষ্টা করে। এবার নির্বাচনের আগে তারা এই কৌশল অবলম্বন করেছে যাতে জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয় এবং ভোট প্রক্রিয়া বানচাল হয়। যেমনটা তারা জুলাই আন্দোলনের সময়েও করেছিল। এ নিয়ে জনগণকে সতর্ক থাকতে হবে এসব ষড়যন্ত্র থেকে। দেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এই পরিকল্পনা প্রকাশ্যে আসায় জামায়াতের মুখোশ খসে পড়েছে। দেশপ্রেমিক জনগণ এসব ষড়যন্ত্র রুখে দেবে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

দেশকে অস্থির করার জন্য জামায়াতে ইসলামী ও তার ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের নতুন এক কূট পরিকল্পনা প্রকাশ্যে এসেছে। সূত্রমতে, আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে বানচাল করতে এবং জনগণের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করতে তারা মাঠে নেমেছে। এর অংশ হিসেবে সম্প্রতি শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস (১৪ ডিসেম্বর) এবং বিজয় দিবসে (১৬ ডিসেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ‘রাজাকার ঘৃণাস্তম্ভে’ জুতা নিক্ষেপ এবং যুদ্ধাপরাধী গোলাম আযমের ছবিতে জুতা মারার কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।

সূত্র জানায়, এসব কর্মসূচির পেছনে মূল পরিকল্পনাকারী হলেন ডাকসু ভিপি আবু সাদিক কায়েম, যিনি ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় নেতা এবং জামায়াতের ঘনিষ্ঠ। তিনি এবং তার সহযোগীরা একদল শিক্ষার্থীকে ব্যবহার করে এই নাটক সাজিয়েছেন। উদ্দেশ্য একদিকে শিবিরকে ‘সহনশীল দেখানো’ এবং ‘মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে’ দেখিয়ে জনসমর্থন আদায় করা, অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে দেশে বিভাজন সৃষ্টি করা এবং নির্বাচনের আগে অস্থিরতা তৈরি করা।

১৪ ডিসেম্বর দুপুরে ডাকসু ক্যাফেটেরিয়ার সামনে অবস্থিত ‘রাজাকার ঘৃণাস্তম্ভে’ একদল শিক্ষার্থী জুতা নিক্ষেপ করে। তারা পুরস্কারের ব্যবস্থা করে উৎসাহিত করে এবং যুদ্ধাপরাধীদের ছবি প্রদর্শন করে ঘৃণা প্রকাশের নাটক করে। কিন্তু সূত্র বলছে, এর পেছনে জামায়াতের পরিকল্পনা। তারা জনগণকে ধোঁকা দিয়ে সহানুভূতি আদায় করতে চাইছে।

এদিকে ১৬ ডিসেম্বর দুপুর ১টার দিকে ডাকসু ভবনের সামনে যুদ্ধাপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত গোলাম আযমের ছবিতে জুতা নিক্ষেপ করা হয়। এটিও একই পরিকল্পনার অংশ। জামায়াত চাইছে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বিভক্তি তৈরি করে দেশে আরও অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করা এবং দেশকে গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাওয়া।

বিশ্লেষকরা বলছেন, জামায়াত সবসময়ই দেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট করার চেষ্টা করে। এবার নির্বাচনের আগে তারা এই কৌশল অবলম্বন করেছে যাতে জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয় এবং ভোট প্রক্রিয়া বানচাল হয়। যেমনটা তারা জুলাই আন্দোলনের সময়েও করেছিল। এ নিয়ে জনগণকে সতর্ক থাকতে হবে এসব ষড়যন্ত্র থেকে। দেশের স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এই পরিকল্পনা প্রকাশ্যে আসায় জামায়াতের মুখোশ খসে পড়েছে। দেশপ্রেমিক জনগণ এসব ষড়যন্ত্র রুখে দেবে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

আরো পড়ুন

সর্বশেষ