Wednesday, December 10, 2025

বিচারের নামে শেখ হাসিনার সাথে চলছে অবিচার, বিশ্বে নিন্দিত বাংলাদেশ

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস আমাদের শেখায় যে ন্যায়বিচার, বৈধতা এবং জনগণের আস্থাই একটি রাষ্ট্রের দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতার প্রধান স্তম্ভ। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান সরকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অভিযোগে ফাঁসির রায় দিয়ে ইতিহাসের সবচেয়ে নিন্দনীয় অধ্যায় সৃষ্টি করেছিল। সেই সময় বিশ্ব দেখেছে অন্যায় বিচার কখনোই টেকে না জনগণের ইচ্ছা এবং সত্যের শক্তিতেই বিজয় নিশ্চিত হয়।

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ আবারও একটি সংবেদনশীল রাজনৈতিক বাস্তবতার মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছে। সাম্প্রতিক ক্ষমতার পরিবর্তন এবং নতুন প্রশাসনিক কাঠামো নিয়ে দেশব্যাপী ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনা তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে শেখ হাসিনাকে ঘিরে যে আইনি প্রক্রিয়াগুলো সামনে এসেছে, সেগুলোর স্বচ্ছতা ও ন্যায়সংগততা নিয়ে বহু প্রশ্ন উত্থাপিত হচ্ছে। বাংলাদেশের ভেতরে ও বাইরে অনেক পর্যবেক্ষক মনে করেন তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলোর একটি বড় অংশই স্পষ্ট প্রমাণ বা পূর্ণাঙ্গ তদন্তের ওপর দাঁড়িয়ে নয়; বরং এগুলোর একটি রাজনৈতিক রং দেখানো হচ্ছে বলে ব্যাপক বিশ্লেষণ রয়েছে।

কূটনৈতিক মহলে আলোচিত হচ্ছে যে কোনো রাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় নেতৃত্বের বিরুদ্ধে প্রমাণহীন বা তড়িঘড়ি করা আইনি ব্যবস্থা কেবল অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতাকেই নয়, আন্তর্জাতিক আস্থাকেও ক্ষতিগ্রস্ত করে। বিচারিক প্রক্রিয়ার নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে এর প্রভাব পড়ে বিদেশি বিনিয়োগ, উন্নয়ন সহযোগিতা, কূটনৈতিক সম্পর্ক এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের মর্যাদার ওপর। বিভিন্ন দেশের মানবাধিকার সংস্থা, কূটনৈতিক প্রতিনিধি এবং নীতিনির্ধারক মহলেও বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হচ্ছে যা স্পষ্টতই দেশের ভাবমূর্তিকে চাপের মুখে ফেলছে।

বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অগ্রগতি নিশ্চিত করতে হলে প্রয়োজন আইনের শাসন, মানবাধিকার এবং স্বচ্ছ বিচার ব্যবস্থাকে নিঃশর্তভাবে প্রতিষ্ঠা করা। রাজনৈতিক মতপার্থক্য থাকা স্বাভাবিক, কিন্তু কোনো নেতার বিরুদ্ধে নেওয়া আইনি প্রক্রিয়া সর্বদা প্রমাণনির্ভর, সংবিধানসম্মত এবং আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী হওয়া আবশ্যক। এটাই কেবল রাষ্ট্রের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষা করবে না বরং দেশের সম্মান ও বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্যতাও বৃদ্ধি করবে।

ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় অন্যায়ের বিরুদ্ধে জনগণ শেষ পর্যন্ত নীরব থাকে না। ন্যায়বিচারের প্রতি মানুষের আস্থা যখন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তখন জাতি গণতন্ত্র ও সত্যের পক্ষে সংঘবদ্ধ হয়। আজ বাংলাদেশের জনগণের মধ্যেও ন্যায়বিচার পুনঃপ্রতিষ্ঠার আহ্বান ক্রমেই জোরদার হচ্ছে; মিথ্যা ও মনগড়া অভিযোগের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ফুটে উঠছে।

বাংলাদেশ একটি সম্ভাবনাময় দেশ অর্থনীতি, মানবসম্পদ ও ভূরাজনৈতিক গুরুত্বের দিক থেকে অত্যন্ত মূল্যবান। এই সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে হলে রাষ্ট্রকে এমন পথে হাঁটতে হবে যেখানে ন্যায়, দায়বদ্ধতা ও বৈধতার অবস্থান হবে সর্বোচ্চ। সত্য, সংবিধান ও জনগণের আস্থাই শেষ পর্যন্ত দেশকে একটি আরও সম্মানজনক, স্থিতিশীল এবং শক্তিশালী ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস আমাদের শেখায় যে ন্যায়বিচার, বৈধতা এবং জনগণের আস্থাই একটি রাষ্ট্রের দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতার প্রধান স্তম্ভ। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান সরকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অভিযোগে ফাঁসির রায় দিয়ে ইতিহাসের সবচেয়ে নিন্দনীয় অধ্যায় সৃষ্টি করেছিল। সেই সময় বিশ্ব দেখেছে অন্যায় বিচার কখনোই টেকে না জনগণের ইচ্ছা এবং সত্যের শক্তিতেই বিজয় নিশ্চিত হয়।

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ আবারও একটি সংবেদনশীল রাজনৈতিক বাস্তবতার মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছে। সাম্প্রতিক ক্ষমতার পরিবর্তন এবং নতুন প্রশাসনিক কাঠামো নিয়ে দেশব্যাপী ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনা তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে শেখ হাসিনাকে ঘিরে যে আইনি প্রক্রিয়াগুলো সামনে এসেছে, সেগুলোর স্বচ্ছতা ও ন্যায়সংগততা নিয়ে বহু প্রশ্ন উত্থাপিত হচ্ছে। বাংলাদেশের ভেতরে ও বাইরে অনেক পর্যবেক্ষক মনে করেন তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলোর একটি বড় অংশই স্পষ্ট প্রমাণ বা পূর্ণাঙ্গ তদন্তের ওপর দাঁড়িয়ে নয়; বরং এগুলোর একটি রাজনৈতিক রং দেখানো হচ্ছে বলে ব্যাপক বিশ্লেষণ রয়েছে।

কূটনৈতিক মহলে আলোচিত হচ্ছে যে কোনো রাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় নেতৃত্বের বিরুদ্ধে প্রমাণহীন বা তড়িঘড়ি করা আইনি ব্যবস্থা কেবল অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতাকেই নয়, আন্তর্জাতিক আস্থাকেও ক্ষতিগ্রস্ত করে। বিচারিক প্রক্রিয়ার নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে এর প্রভাব পড়ে বিদেশি বিনিয়োগ, উন্নয়ন সহযোগিতা, কূটনৈতিক সম্পর্ক এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের মর্যাদার ওপর। বিভিন্ন দেশের মানবাধিকার সংস্থা, কূটনৈতিক প্রতিনিধি এবং নীতিনির্ধারক মহলেও বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হচ্ছে যা স্পষ্টতই দেশের ভাবমূর্তিকে চাপের মুখে ফেলছে।

বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অগ্রগতি নিশ্চিত করতে হলে প্রয়োজন আইনের শাসন, মানবাধিকার এবং স্বচ্ছ বিচার ব্যবস্থাকে নিঃশর্তভাবে প্রতিষ্ঠা করা। রাজনৈতিক মতপার্থক্য থাকা স্বাভাবিক, কিন্তু কোনো নেতার বিরুদ্ধে নেওয়া আইনি প্রক্রিয়া সর্বদা প্রমাণনির্ভর, সংবিধানসম্মত এবং আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী হওয়া আবশ্যক। এটাই কেবল রাষ্ট্রের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষা করবে না বরং দেশের সম্মান ও বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্যতাও বৃদ্ধি করবে।

ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় অন্যায়ের বিরুদ্ধে জনগণ শেষ পর্যন্ত নীরব থাকে না। ন্যায়বিচারের প্রতি মানুষের আস্থা যখন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তখন জাতি গণতন্ত্র ও সত্যের পক্ষে সংঘবদ্ধ হয়। আজ বাংলাদেশের জনগণের মধ্যেও ন্যায়বিচার পুনঃপ্রতিষ্ঠার আহ্বান ক্রমেই জোরদার হচ্ছে; মিথ্যা ও মনগড়া অভিযোগের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ফুটে উঠছে।

বাংলাদেশ একটি সম্ভাবনাময় দেশ অর্থনীতি, মানবসম্পদ ও ভূরাজনৈতিক গুরুত্বের দিক থেকে অত্যন্ত মূল্যবান। এই সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে হলে রাষ্ট্রকে এমন পথে হাঁটতে হবে যেখানে ন্যায়, দায়বদ্ধতা ও বৈধতার অবস্থান হবে সর্বোচ্চ। সত্য, সংবিধান ও জনগণের আস্থাই শেষ পর্যন্ত দেশকে একটি আরও সম্মানজনক, স্থিতিশীল এবং শক্তিশালী ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।

আরো পড়ুন

সর্বশেষ