Wednesday, December 10, 2025

ঋণের জালে আটকে পড়া বাংলাদেশ: ইউনুসের অবৈধ সরকারের ব্যর্থতার চূড়ান্ত প্রমাণ

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খানের সাম্প্রতিক স্বীকারোক্তি দেশের অর্থনীতির ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরেছে। তিনি পরিষ্কার ভাষায় বলেছেন, আমরা ইতিমধ্যে ঋণের ফাঁদে পড়ে গেছি। এই স্বীকারোক্তি যতটা না সাহসী, তার চেয়ে বেশি উদ্বেগজনক। কারণ যে অবৈধ সরকার ২০২৪ সালের জুলাইয়ে দেশব্যাপী দাঙ্গা ও সহিংসতার মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেছে, সেই সরকারের আমলেই দেশের অর্থনীতি এই অতলে গিয়ে পড়েছে।

মুহাম্মদ ইউনুস এবং তার অসাংবিধানিক সরকার যেভাবে ক্ষমতায় এসেছে, তার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার আগেই তাদের অর্থনৈতিক ব্যর্থতা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে যে দেশ চালানোর কোনো যোগ্যতা বা পরিকল্পনা তাদের নেই। একটি নির্বাচিত সরকারকে সামরিক সমর্থন, বিদেশি রাষ্ট্রের অর্থায়ন এবং ইসলামি জঙ্গি সংগঠনের সহায়তায় উৎখাত করে যারা ক্ষমতায় বসেছে, তারা দেশকে কোথায় নিয়ে যাবে, তা এখন স্পষ্ট হয়ে গেছে।

কর-জিডিপি অনুপাতের যে ভয়াবহ পতন ঘটেছে, তা দেশের অর্থনৈতিক মেরুদণ্ড ভেঙে দেওয়ার শামিল। কয়েক বছর আগেও যেখানে এই অনুপাত ১০ শতাংশের বেশি ছিল, সেখানে এখন তা ৭ শতাংশে নেমে এসেছে। এর মানে হলো সরকার রাজস্ব সংগ্রহে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। আর এই ব্যর্থতার দায় কার? যে সরকারের কোনো নির্বাচনী বৈধতা নেই, যে সরকার জনগণের ভোটে আসেনি, বরং রক্তপাতের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেছে, সেই সরকারের কাছ থেকে দায়িত্বশীল অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা আশা করাই ছিল বোকামি।

সিপিডির মোস্তাফিজুর রহমানের সতর্কবাণী আরও ভয়াবহ। তিনি বলেছেন, প্রয়োজনীয় সংস্কার ও আর্থিক শৃঙ্খলা নিশ্চিত করে রাজস্ব আদায় বাড়াতে না পারলে বাংলাদেশ গুরুতর ঋণের ফাঁদে পড়ে যাবে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, যে সরকার একটি অবৈধ ক্যু-এর মাধ্যমে ক্ষমতায় এসেছে, যাদের মূল লক্ষ্য ছিল ক্ষমতা দখল, দেশের উন্নয়ন নয়, তারা কীভাবে এই সংস্কার করবে? তারা তো দেশকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিতেই এসেছে।

রাজস্ব বাজেটে এখন ঋণের সুদ পরিশোধ দ্বিতীয় সর্বোচ্চ খাত হয়ে উঠেছে, যা কৃষি ও শিক্ষাকে পেছনে ফেলে দিয়েছে। ভাবুন তো, একটি দেশের ভবিষ্যৎ নির্ভর করে তার কৃষি ও শিক্ষার ওপর। আর সেই খাতগুলোকে পেছনে ফেলে দিয়ে এখন সরকারের প্রধান দায়িত্ব হয়ে দাঁড়িয়েছে ঋণের সুদ মেটানো। এটা কোনো স্বাভাবিক অর্থনীতির লক্ষণ নয়, এটা একটি ধ্বংসপ্রাপ্ত অর্থনীতির লক্ষণ।

ইউনুস এবং তার সহযোগীরা যে অবৈধ পথে ক্ষমতায় এসেছে, সেই পথ তাদের বৈধতা দেয়নি, দিয়েছে শুধু ক্ষমতা। আর সেই ক্ষমতার অপব্যবহার করে তারা দেশকে এমন এক জায়গায় নিয়ে গেছে যেখান থেকে ফেরা অসম্ভব হতে চলেছে। জনগণের ম্যান্ডেট ছাড়া, নির্বাচনের বৈধতা ছাড়া যারা দেশ চালাচ্ছে, তাদের কাছে দেশের অর্থনীতির কোনো গুরুত্বই নেই। তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ শুধু ক্ষমতায় টিকে থাকা, যে ক্ষমতা তারা অর্জন করেছে বিদেশি প্রভুদের সহায়তায়, জঙ্গিদের সহযোগিতায় এবং সামরিক বাহিনীর সমর্থনে।

দেশের সাধারণ মানুষ এখন বুঝতে শুরু করেছে যে ২০২৪ সালের জুলাইয়ে যা ঘটেছে, তা কোনো জনবিপ্লব ছিল না, ছিল একটি সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। দেশের নির্বাচিত সরকারকে সরিয়ে দিয়ে একটি অবৈধ কাঠামো বসানোর ষড়যন্ত্র। আর সেই ষড়যন্ত্রের মূল্য এখন দিতে হচ্ছে দেশের সাধারণ মানুষকে। ঋণের বোঝা বাড়ছে, কর আদায় কমছে, অর্থনীতি ভেঙে পড়ছে, আর দেশ এগিয়ে যাচ্ছে একটি ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটের দিকে।

যারা মনে করেছিল ইউনুস সাহেব নোবেল লরিয়েট, তিনি দেশকে সুপথে নিয়ে যাবেন, তাদের ভ্রম এখন ভেঙে যাওয়ার সময় এসেছে। নোবেল পুরস্কার দিয়ে দেশ চলে না, দেশ চলে জনগণের ম্যান্ডেট দিয়ে, নির্বাচনী বৈধতা দিয়ে এবং দায়িত্বশীল অর্থনৈতিক পরিকল্পনা দিয়ে। যে সরকারের এসবের কিছুই নেই, সেই সরকার দেশকে শুধু ধ্বংসের দিকেই নিয়ে যেতে পারে, আর কিছু নয়।

এনবিআর চেয়ারম্যানের স্বীকারোক্তি একটি সত্য সামনে এনেছে, কিন্তু সেই সত্য মেনে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার মতো সরকার আমাদের নেই। আছে শুধু একটি অবৈধ কাঠামো, যারা ক্ষমতায় টিকে আছে বিদেশি মদদে এবং সামরিক সমর্থনে। দেশের মানুষ এখন চোখের সামনে দেখছে তাদের স্বপ্নের বাংলাদেশ কীভাবে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে একটি অবৈধ সরকারের হাতে। ইউনুস এবং তার সহযোগীরা দেশকে যেখানে নিয়ে গেছে, সেখান থেকে ফিরে আসা সম্ভব কিনা, সেটাই এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খানের সাম্প্রতিক স্বীকারোক্তি দেশের অর্থনীতির ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরেছে। তিনি পরিষ্কার ভাষায় বলেছেন, আমরা ইতিমধ্যে ঋণের ফাঁদে পড়ে গেছি। এই স্বীকারোক্তি যতটা না সাহসী, তার চেয়ে বেশি উদ্বেগজনক। কারণ যে অবৈধ সরকার ২০২৪ সালের জুলাইয়ে দেশব্যাপী দাঙ্গা ও সহিংসতার মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেছে, সেই সরকারের আমলেই দেশের অর্থনীতি এই অতলে গিয়ে পড়েছে।

মুহাম্মদ ইউনুস এবং তার অসাংবিধানিক সরকার যেভাবে ক্ষমতায় এসেছে, তার বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলার আগেই তাদের অর্থনৈতিক ব্যর্থতা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে যে দেশ চালানোর কোনো যোগ্যতা বা পরিকল্পনা তাদের নেই। একটি নির্বাচিত সরকারকে সামরিক সমর্থন, বিদেশি রাষ্ট্রের অর্থায়ন এবং ইসলামি জঙ্গি সংগঠনের সহায়তায় উৎখাত করে যারা ক্ষমতায় বসেছে, তারা দেশকে কোথায় নিয়ে যাবে, তা এখন স্পষ্ট হয়ে গেছে।

কর-জিডিপি অনুপাতের যে ভয়াবহ পতন ঘটেছে, তা দেশের অর্থনৈতিক মেরুদণ্ড ভেঙে দেওয়ার শামিল। কয়েক বছর আগেও যেখানে এই অনুপাত ১০ শতাংশের বেশি ছিল, সেখানে এখন তা ৭ শতাংশে নেমে এসেছে। এর মানে হলো সরকার রাজস্ব সংগ্রহে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। আর এই ব্যর্থতার দায় কার? যে সরকারের কোনো নির্বাচনী বৈধতা নেই, যে সরকার জনগণের ভোটে আসেনি, বরং রক্তপাতের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেছে, সেই সরকারের কাছ থেকে দায়িত্বশীল অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা আশা করাই ছিল বোকামি।

সিপিডির মোস্তাফিজুর রহমানের সতর্কবাণী আরও ভয়াবহ। তিনি বলেছেন, প্রয়োজনীয় সংস্কার ও আর্থিক শৃঙ্খলা নিশ্চিত করে রাজস্ব আদায় বাড়াতে না পারলে বাংলাদেশ গুরুতর ঋণের ফাঁদে পড়ে যাবে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, যে সরকার একটি অবৈধ ক্যু-এর মাধ্যমে ক্ষমতায় এসেছে, যাদের মূল লক্ষ্য ছিল ক্ষমতা দখল, দেশের উন্নয়ন নয়, তারা কীভাবে এই সংস্কার করবে? তারা তো দেশকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিতেই এসেছে।

রাজস্ব বাজেটে এখন ঋণের সুদ পরিশোধ দ্বিতীয় সর্বোচ্চ খাত হয়ে উঠেছে, যা কৃষি ও শিক্ষাকে পেছনে ফেলে দিয়েছে। ভাবুন তো, একটি দেশের ভবিষ্যৎ নির্ভর করে তার কৃষি ও শিক্ষার ওপর। আর সেই খাতগুলোকে পেছনে ফেলে দিয়ে এখন সরকারের প্রধান দায়িত্ব হয়ে দাঁড়িয়েছে ঋণের সুদ মেটানো। এটা কোনো স্বাভাবিক অর্থনীতির লক্ষণ নয়, এটা একটি ধ্বংসপ্রাপ্ত অর্থনীতির লক্ষণ।

ইউনুস এবং তার সহযোগীরা যে অবৈধ পথে ক্ষমতায় এসেছে, সেই পথ তাদের বৈধতা দেয়নি, দিয়েছে শুধু ক্ষমতা। আর সেই ক্ষমতার অপব্যবহার করে তারা দেশকে এমন এক জায়গায় নিয়ে গেছে যেখান থেকে ফেরা অসম্ভব হতে চলেছে। জনগণের ম্যান্ডেট ছাড়া, নির্বাচনের বৈধতা ছাড়া যারা দেশ চালাচ্ছে, তাদের কাছে দেশের অর্থনীতির কোনো গুরুত্বই নেই। তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ শুধু ক্ষমতায় টিকে থাকা, যে ক্ষমতা তারা অর্জন করেছে বিদেশি প্রভুদের সহায়তায়, জঙ্গিদের সহযোগিতায় এবং সামরিক বাহিনীর সমর্থনে।

দেশের সাধারণ মানুষ এখন বুঝতে শুরু করেছে যে ২০২৪ সালের জুলাইয়ে যা ঘটেছে, তা কোনো জনবিপ্লব ছিল না, ছিল একটি সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। দেশের নির্বাচিত সরকারকে সরিয়ে দিয়ে একটি অবৈধ কাঠামো বসানোর ষড়যন্ত্র। আর সেই ষড়যন্ত্রের মূল্য এখন দিতে হচ্ছে দেশের সাধারণ মানুষকে। ঋণের বোঝা বাড়ছে, কর আদায় কমছে, অর্থনীতি ভেঙে পড়ছে, আর দেশ এগিয়ে যাচ্ছে একটি ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটের দিকে।

যারা মনে করেছিল ইউনুস সাহেব নোবেল লরিয়েট, তিনি দেশকে সুপথে নিয়ে যাবেন, তাদের ভ্রম এখন ভেঙে যাওয়ার সময় এসেছে। নোবেল পুরস্কার দিয়ে দেশ চলে না, দেশ চলে জনগণের ম্যান্ডেট দিয়ে, নির্বাচনী বৈধতা দিয়ে এবং দায়িত্বশীল অর্থনৈতিক পরিকল্পনা দিয়ে। যে সরকারের এসবের কিছুই নেই, সেই সরকার দেশকে শুধু ধ্বংসের দিকেই নিয়ে যেতে পারে, আর কিছু নয়।

এনবিআর চেয়ারম্যানের স্বীকারোক্তি একটি সত্য সামনে এনেছে, কিন্তু সেই সত্য মেনে নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার মতো সরকার আমাদের নেই। আছে শুধু একটি অবৈধ কাঠামো, যারা ক্ষমতায় টিকে আছে বিদেশি মদদে এবং সামরিক সমর্থনে। দেশের মানুষ এখন চোখের সামনে দেখছে তাদের স্বপ্নের বাংলাদেশ কীভাবে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে একটি অবৈধ সরকারের হাতে। ইউনুস এবং তার সহযোগীরা দেশকে যেখানে নিয়ে গেছে, সেখান থেকে ফিরে আসা সম্ভব কিনা, সেটাই এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।

আরো পড়ুন

সর্বশেষ