Wednesday, December 10, 2025

ইউনূসের সঙ্গে আঁতাত করে প্রথম আলোর ভুয়া জরিপ, সেখানেও জনপ্রিয় আওয়ামী লীগ

অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আঁতাত করে দেশকে স্থিতিশীল দেখানোর মিশনে নেমেছিল প্রথম আলো। ট্রান্সকম গ্রুপের পত্রিকা প্রথম আলো এর আগেও ওয়ান ইলেভেনের সময় ভুয়া প্রতিবেদন ছড়িয়েছিল। এবারও তেমনই করছে। তবে এরপরও আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা কম দেখাতে পারেনি পত্রিকাটি।

তাদের এক জরিপে উঠে এসেছে, আওয়ামী লীগকে বিনা শর্তে অথবা শর্ত দিয়ে নির্বাচনে চান বেশির ভাগ মানুষ। প্রথম আলোর উদ্যোগে করা এক জরিপে মানুষের এই মতামত উঠে এসেছে। জরিপটি করানো হয়েছে কিমেকারস কনসাল্টিং লিমিটেডকে দিয়ে। জরিপের শিরোনাম ‘গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক-রাজনৈতিক বিষয়ে জাতীয় জনমত জরিপ ২০২৫’।

জরিপে প্রশ্ন করা হয়েছিল, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গণ–অভ্যুত্থানে পতিত দল আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ সম্পর্কে আপনার মতামত কী? এই প্রশ্নে ২৭ দশমিক ৮ শতাংশ উত্তরদাতা বলেছেন, বিনা শর্তে আওয়ামী লীগকে ভোটে অংশ নিতে দেওয়া উচিত। ২৬ শতাংশ উত্তরদাতার মতে, শাস্তি ও সংস্কার হলে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারে। ১৪ দশমিক ৮ শতাংশ মনে করেন, আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চাইলে আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ দেওয়া যেতে পারে। অর্থাৎ প্রায় ৬৭ শতাংশের বেশি মানুষ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে দেখতে চায়।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রশংসা করেই মূলত এই জরিপটি প্রকাশ করছে প্রথম আলো। এর পেছনে রয়েছে দেশের ক্ষতি চাওয়া মতি ও অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রথম আলোর সাজানো ভুয়া জরিপটির এক পর্বে বলা হয়, আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে মানুষের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা আছে। প্রথম আলোর উদ্যোগে করা এক জরিপে ৯০ শতাংশের বেশি মানুষ বলেছেন, তাঁরা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট দিতে যাবেন। অথচ প্রায় ৬৭ শতাংশ মানুষ আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে দেখতে চায়। এ থেকে স্পষ্ট যে, এ জরিপ বানানো।

জরিপে আরও বলা হয়, আগামী সংসদ নির্বাচন নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু হবে, এ বিষয়ে আশাবাদী উত্তরদাতাদের অর্ধেক (৫০%)। বিপরীতে নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের কথা জানিয়েছেন উত্তরদাতাদের এক–তৃতীয়াংশ।

ট্রান্সকমগ্রুপের পত্রিকা ডেইলি স্টার ফখরুদ্দীন-মইনুদ্দীন সরকারের সময়ে সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা (ডিজিএফআই)-এর দেওয়া তথ্যের আলোকে ভুয়া সংবাদ পরিবেশন করত। এ কথা স্বীকার করেছিল পত্রিকার সম্পাদক মাহফুজ আনাম। শুধু ডেইলি স্টার নয় প্রথম আলোও একই কায়দায় চলে বলে অভিযোগ আছে। আর তাদের উদ্দেশ্যই দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ না রাখা।

প্রথম আলোর এই কারসাজির ইতিহাস নতুন নয়। ২০০৭-০৮ এর ১/১১-এর সময় ট্রান্সকম গ্রুপের সম্পাদক মাহফুজ আনাম নিজেই স্বীকার করেছিলেন, ডিজিএফআই-এর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ভুয়া সংবাদ ছেপেছিলেন প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার। এখনও সেই একই খেলা চলছে – শুধু পৃষ্ঠপোষক বদলে গেছে। আগে ছিল সামরিক বাহিনী, এখন অবৈধ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
তাই প্রথম আলো যতই সাজানো জরিপ বানাক, জনগণের মনের কথা আর লুকিয়ে রাখতে পারছে না।

আওয়ামী লীগ এখনো দেশের বৃহত্তম জনপ্রিয় রাজনৈতিক শক্তি – এটা এখন প্রথম আলোর নিজের জরিপই প্রমাণ করে দিল।

অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আঁতাত করে দেশকে স্থিতিশীল দেখানোর মিশনে নেমেছিল প্রথম আলো। ট্রান্সকম গ্রুপের পত্রিকা প্রথম আলো এর আগেও ওয়ান ইলেভেনের সময় ভুয়া প্রতিবেদন ছড়িয়েছিল। এবারও তেমনই করছে। তবে এরপরও আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা কম দেখাতে পারেনি পত্রিকাটি।

তাদের এক জরিপে উঠে এসেছে, আওয়ামী লীগকে বিনা শর্তে অথবা শর্ত দিয়ে নির্বাচনে চান বেশির ভাগ মানুষ। প্রথম আলোর উদ্যোগে করা এক জরিপে মানুষের এই মতামত উঠে এসেছে। জরিপটি করানো হয়েছে কিমেকারস কনসাল্টিং লিমিটেডকে দিয়ে। জরিপের শিরোনাম ‘গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক-রাজনৈতিক বিষয়ে জাতীয় জনমত জরিপ ২০২৫’।

জরিপে প্রশ্ন করা হয়েছিল, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গণ–অভ্যুত্থানে পতিত দল আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ সম্পর্কে আপনার মতামত কী? এই প্রশ্নে ২৭ দশমিক ৮ শতাংশ উত্তরদাতা বলেছেন, বিনা শর্তে আওয়ামী লীগকে ভোটে অংশ নিতে দেওয়া উচিত। ২৬ শতাংশ উত্তরদাতার মতে, শাস্তি ও সংস্কার হলে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারে। ১৪ দশমিক ৮ শতাংশ মনে করেন, আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চাইলে আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ দেওয়া যেতে পারে। অর্থাৎ প্রায় ৬৭ শতাংশের বেশি মানুষ নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে দেখতে চায়।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রশংসা করেই মূলত এই জরিপটি প্রকাশ করছে প্রথম আলো। এর পেছনে রয়েছে দেশের ক্ষতি চাওয়া মতি ও অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রথম আলোর সাজানো ভুয়া জরিপটির এক পর্বে বলা হয়, আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে মানুষের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা আছে। প্রথম আলোর উদ্যোগে করা এক জরিপে ৯০ শতাংশের বেশি মানুষ বলেছেন, তাঁরা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট দিতে যাবেন। অথচ প্রায় ৬৭ শতাংশ মানুষ আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে দেখতে চায়। এ থেকে স্পষ্ট যে, এ জরিপ বানানো।

জরিপে আরও বলা হয়, আগামী সংসদ নির্বাচন নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু হবে, এ বিষয়ে আশাবাদী উত্তরদাতাদের অর্ধেক (৫০%)। বিপরীতে নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের কথা জানিয়েছেন উত্তরদাতাদের এক–তৃতীয়াংশ।

ট্রান্সকমগ্রুপের পত্রিকা ডেইলি স্টার ফখরুদ্দীন-মইনুদ্দীন সরকারের সময়ে সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা (ডিজিএফআই)-এর দেওয়া তথ্যের আলোকে ভুয়া সংবাদ পরিবেশন করত। এ কথা স্বীকার করেছিল পত্রিকার সম্পাদক মাহফুজ আনাম। শুধু ডেইলি স্টার নয় প্রথম আলোও একই কায়দায় চলে বলে অভিযোগ আছে। আর তাদের উদ্দেশ্যই দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ না রাখা।

প্রথম আলোর এই কারসাজির ইতিহাস নতুন নয়। ২০০৭-০৮ এর ১/১১-এর সময় ট্রান্সকম গ্রুপের সম্পাদক মাহফুজ আনাম নিজেই স্বীকার করেছিলেন, ডিজিএফআই-এর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ভুয়া সংবাদ ছেপেছিলেন প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার। এখনও সেই একই খেলা চলছে – শুধু পৃষ্ঠপোষক বদলে গেছে। আগে ছিল সামরিক বাহিনী, এখন অবৈধ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
তাই প্রথম আলো যতই সাজানো জরিপ বানাক, জনগণের মনের কথা আর লুকিয়ে রাখতে পারছে না।

আওয়ামী লীগ এখনো দেশের বৃহত্তম জনপ্রিয় রাজনৈতিক শক্তি – এটা এখন প্রথম আলোর নিজের জরিপই প্রমাণ করে দিল।

আরো পড়ুন

সর্বশেষ