Wednesday, December 10, 2025

ইউনূসের লুটপাটে ঋণের ফাঁদে দেশ!

অন্তর্বর্তী সরকার আসার পর থেকে দেশজুড়ে চলছে ব্যাপক লুটপাট। বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি ও সরকারের বিভিন্ন অংশীজনরা দেশের বিভিন্ন সেক্টর থেকে অর্থ লুটেপুটে খাচ্ছে। এর জেরে স্লথ হয়ে যাচ্ছে দেশের অর্থনীতি। একইসঙ্গে বাড়ছে ঋণের বোঝা।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান বলেছেন, ‘আমরা ইতিমধ্যেই ঋণের ফাঁদে পড়ে গেছি। এ সত্য স্বীকার না করলে সামনে এগোনো সম্ভব নয়।’

আজ সোমবার রাজধানীর শেরেবাংলানগরের জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।

এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, ‘কয়েক বছর আগেও আমাদের কর-জিডিপি অনুপাত ১০ শতাংশের বেশি ছিল।
এখন তা ৭ শতাংশের ঘরে ঘোরাফেরা করছে। জ শুরু করবে বলে জানান আবদুর রহমান খান।

অনুষ্ঠানে সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ঋণের ফাঁদে পড়া আমাদের দেশের জন্য ভালো হবে না। তখন ঋণ নিয়ে আবার ঋণ পরিশোধ করতে হবে। ইতিমধ্যে রাজস্ব বাজেটে ব্যয়ের প্রধান খাতের মধ্যে ছিল সরকারি কর্মচারীদের বেতন ও পেনশন।

এরপর দ্বিতীয় স্থানে ছিল কৃষি ও শিক্ষা। কিন্তু কৃষি ও শিক্ষার মতো খাত পেছনে ফেলে জায়গা এখন নিয়েছে ঋণের সুদ পরিশোধ।

সম্প্রতি দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি ও ব্যাংকিং খাতের বর্তমান অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন হা-মীম গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে আজাদ। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ বুলেটিন অনুযায়ী গত অর্থবছরে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ছিল ৪ দশমিক ২২ শতাংশ, যা চলতি বছরে কমে দাঁড়াতে পারে ৩ দশমিক ৯৭ শতাংশে। প্রবৃদ্ধির এ নিম্নমুখী ধারা অর্থনীতির ভেতরের চাপকেই প্রতিফলিত করছে। শনিবার (২৯ নভেম্বর) সকালে ‘বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সম্মেলন ২০২৫’-এর উদ্বোধনী অধিবেশনে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতায় বসেন নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ধোঁকায় পড়ে জুলাই আন্দোলনে সমর্থন দেওয়া অনেকেই তখন ভেবেছিল দেশের অর্থনীতির আমূল পরিবর্তন আনবেন তিনি। তবে তার শাসনামলে একদিকে যেমন বেড়েছে দুর্নীতি, অন্যদিকে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থাও নাজুক হয়েছে। আর এখন এসবে দিশেহারা দেশের সাধারণ মানুষ ও ব্যবসায়ী সমাজ।

বিশ্লেষকরা বলছেন, ইউনূসের সরকার এখনো প্রচারণানির্ভর উন্নয়ন নীতিতে আস্থা রাখছে, বাস্তবসম্মত সংস্কারের দিকে কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই। ফলে বিদেশি বিনিয়োগ বন্ধ, দেশি শিল্প বিপর্যস্ত এবং সাধারণ মানুষ বেকারত্ব ও দারিদ্র্যের দোলাচলে দিন কাটাচ্ছে।

অন্তর্বর্তী সরকার আসার পর থেকে দেশজুড়ে চলছে ব্যাপক লুটপাট। বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি ও সরকারের বিভিন্ন অংশীজনরা দেশের বিভিন্ন সেক্টর থেকে অর্থ লুটেপুটে খাচ্ছে। এর জেরে স্লথ হয়ে যাচ্ছে দেশের অর্থনীতি। একইসঙ্গে বাড়ছে ঋণের বোঝা।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান বলেছেন, ‘আমরা ইতিমধ্যেই ঋণের ফাঁদে পড়ে গেছি। এ সত্য স্বীকার না করলে সামনে এগোনো সম্ভব নয়।’

আজ সোমবার রাজধানীর শেরেবাংলানগরের জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন।

এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, ‘কয়েক বছর আগেও আমাদের কর-জিডিপি অনুপাত ১০ শতাংশের বেশি ছিল।
এখন তা ৭ শতাংশের ঘরে ঘোরাফেরা করছে। জ শুরু করবে বলে জানান আবদুর রহমান খান।

অনুষ্ঠানে সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ঋণের ফাঁদে পড়া আমাদের দেশের জন্য ভালো হবে না। তখন ঋণ নিয়ে আবার ঋণ পরিশোধ করতে হবে। ইতিমধ্যে রাজস্ব বাজেটে ব্যয়ের প্রধান খাতের মধ্যে ছিল সরকারি কর্মচারীদের বেতন ও পেনশন।

এরপর দ্বিতীয় স্থানে ছিল কৃষি ও শিক্ষা। কিন্তু কৃষি ও শিক্ষার মতো খাত পেছনে ফেলে জায়গা এখন নিয়েছে ঋণের সুদ পরিশোধ।

সম্প্রতি দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি ও ব্যাংকিং খাতের বর্তমান অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন হা-মীম গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে আজাদ। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ বুলেটিন অনুযায়ী গত অর্থবছরে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ছিল ৪ দশমিক ২২ শতাংশ, যা চলতি বছরে কমে দাঁড়াতে পারে ৩ দশমিক ৯৭ শতাংশে। প্রবৃদ্ধির এ নিম্নমুখী ধারা অর্থনীতির ভেতরের চাপকেই প্রতিফলিত করছে। শনিবার (২৯ নভেম্বর) সকালে ‘বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সম্মেলন ২০২৫’-এর উদ্বোধনী অধিবেশনে অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতায় বসেন নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ধোঁকায় পড়ে জুলাই আন্দোলনে সমর্থন দেওয়া অনেকেই তখন ভেবেছিল দেশের অর্থনীতির আমূল পরিবর্তন আনবেন তিনি। তবে তার শাসনামলে একদিকে যেমন বেড়েছে দুর্নীতি, অন্যদিকে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থাও নাজুক হয়েছে। আর এখন এসবে দিশেহারা দেশের সাধারণ মানুষ ও ব্যবসায়ী সমাজ।

বিশ্লেষকরা বলছেন, ইউনূসের সরকার এখনো প্রচারণানির্ভর উন্নয়ন নীতিতে আস্থা রাখছে, বাস্তবসম্মত সংস্কারের দিকে কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই। ফলে বিদেশি বিনিয়োগ বন্ধ, দেশি শিল্প বিপর্যস্ত এবং সাধারণ মানুষ বেকারত্ব ও দারিদ্র্যের দোলাচলে দিন কাটাচ্ছে।

আরো পড়ুন

সর্বশেষ