Wednesday, December 10, 2025

যতদিন ইচ্ছে ভারতে থাকতে পারেন শেখ হাসিনা: জয়শঙ্কর

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর বলেছেন, শেখ হাসিনার ভারতে অবস্থান সম্পূর্ণ তাঁর ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। তিনি যতদিন ইচ্ছে ভারতে থাকতে পারেন। শনিবার এইচটি লিডারশিপ সামিটে বক্তব্য দিতে গিয়ে জয়শঙ্কর বলেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা “একটি নির্দিষ্ট পরিস্থিতির” কারণে ভারতে এসেছিলেন। তাঁর ভবিষ্যৎ অবস্থানও সেই পরিস্থিতির ওপরই নির্ভর করবে।

শেখ হাসিনা ইচ্ছেমতো কতদিন ভারতে থাকতে পারবেন এমন প্রশ্নের জবাবে জয়শঙ্কর বলেন, “তিনি যে পরিস্থিতিতে এখানে এসেছেন, ভবিষ্যৎও সেই পরিস্থিতিই নির্ধারণ করবে। তবে সিদ্ধান্তটি তাঁর ব্যক্তিগত।”

জয়শঙ্কর আরও বলেন, বাংলাদেশে একটি বিশ্বাসযোগ্য ও গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক প্রক্রিয়া ভারত বহুদিন ধরেই সমর্থন করে আসছে। বাংলাদেশের অতীত রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, “যাঁরা এখন ক্ষমতায় আছেন, আগের নির্বাচন নিয়ে তাদের আপত্তি ছিল। যদি সমস্যা নির্বাচন-সংক্রান্ত হয়, তাহলে সবার আগে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনই হওয়া উচিত।”

দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে তিনি আশাবাদী। তাঁর মতে, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া থেকে যে নতুন নেতৃত্ব উঠে আসবে, তারা ভারতের সঙ্গে “সমতাপূর্ণ ও পরিণত দৃষ্টিভঙ্গি” নিয়ে কাজ করবে এবং এর ফলে সম্পর্ক আরও উন্নত হবে।

২০২৪ সালের আগস্টে রাজনৈতিক পটপরির্তনের পর শেখ হাসিনা ভারতে চলে যান। বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গত বছরের ছাত্র আন্দোলন দমনে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে তাঁকে তিনটি ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে।

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর বলেছেন, শেখ হাসিনার ভারতে অবস্থান সম্পূর্ণ তাঁর ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। তিনি যতদিন ইচ্ছে ভারতে থাকতে পারেন। শনিবার এইচটি লিডারশিপ সামিটে বক্তব্য দিতে গিয়ে জয়শঙ্কর বলেন, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা “একটি নির্দিষ্ট পরিস্থিতির” কারণে ভারতে এসেছিলেন। তাঁর ভবিষ্যৎ অবস্থানও সেই পরিস্থিতির ওপরই নির্ভর করবে।

শেখ হাসিনা ইচ্ছেমতো কতদিন ভারতে থাকতে পারবেন এমন প্রশ্নের জবাবে জয়শঙ্কর বলেন, “তিনি যে পরিস্থিতিতে এখানে এসেছেন, ভবিষ্যৎও সেই পরিস্থিতিই নির্ধারণ করবে। তবে সিদ্ধান্তটি তাঁর ব্যক্তিগত।”

জয়শঙ্কর আরও বলেন, বাংলাদেশে একটি বিশ্বাসযোগ্য ও গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক প্রক্রিয়া ভারত বহুদিন ধরেই সমর্থন করে আসছে। বাংলাদেশের অতীত রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, “যাঁরা এখন ক্ষমতায় আছেন, আগের নির্বাচন নিয়ে তাদের আপত্তি ছিল। যদি সমস্যা নির্বাচন-সংক্রান্ত হয়, তাহলে সবার আগে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনই হওয়া উচিত।”

দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে তিনি আশাবাদী। তাঁর মতে, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া থেকে যে নতুন নেতৃত্ব উঠে আসবে, তারা ভারতের সঙ্গে “সমতাপূর্ণ ও পরিণত দৃষ্টিভঙ্গি” নিয়ে কাজ করবে এবং এর ফলে সম্পর্ক আরও উন্নত হবে।

২০২৪ সালের আগস্টে রাজনৈতিক পটপরির্তনের পর শেখ হাসিনা ভারতে চলে যান। বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গত বছরের ছাত্র আন্দোলন দমনে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে তাঁকে তিনটি ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে।

আরো পড়ুন

সর্বশেষ