Monday, December 1, 2025

গার্লফ্রেন্ড লামিয়া মোর্শেদসহ ৪ জনকে রাষ্ট্রদূত বানাচ্ছেন ইউনূস

বৈষম্য দূর করার নামে জনগণকে বোকা বানিয়ে গত বছরের আগস্টে দেশের ক্ষমতা দখল করেছিলেন নোবেল জয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এবার সেই ইউনূসই চরমভাবে স্বজনপ্রীতি করে বৈষম্য করছে। জানা গেছে, তিনি তার গার্লফ্রেন্ড লামিয়া মোর্শেদসহ চারজনকে রাষ্ট্রদূত করতে যাচ্ছেন।

লামিয়ে মোর্শেদ ছাড়াও এই তালিকায় আছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) ড. নিয়াজ আহমেদ খান, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী ও তার বোন হুসনা সিদ্দিকী।

সম্প্রতি মানবজমিনের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, ডেনমার্কে বাংলাদেশের পরবর্তী রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ পেতে যাচ্ছেন ঢাবি ভিসি ড. নিয়াজ আহমেদ খান। তাকে গ্রহণে ইতোমধ্যে কোপেনহেগেনের সম্মতি চেয়ে চিঠি (এগ্রিমো) পাঠিয়েছে সরকার। ক্লিয়ারেন্স পেলে তার নিয়োগ চূড়ান্ত হবে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী সিঙ্গাপুরের রাষ্ট্রদূত হতে পারেন। তার বোন হুসনা সিদ্দিকীকে নেদারল্যান্ডসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত করা হতে পারে।

অপরদিকে প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয়ের এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক (চুক্তিভিত্তিক) ও ইউনূস সেন্টারের সাবেক নির্বাহী পরিচালক লামিয়া মোর্শেদকে ইউরোপের কোনো দেশে রাষ্ট্রদূত করা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যদিও সেখানে কোনো ভ্যাকেন্সি নেই বলে সূত্র জানিয়েছে।

জানা গেছে, কোপেনহেগেন ছাড়াও বিভিন্ন স্টেশনে রাষ্ট্রদূত বা হাইকমিশনার পদ শূন্য রয়েছে বা শিগগির হচ্ছে। সেই তালিকায় আছে সিঙ্গাপুর, দ্য হেগ, থিম্পু, ইয়াঙ্গুন এবং তেহরান। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র নিশ্চিত করেছে, ওই সব স্টেশনে রাষ্ট্রদূত বা হাইকমিশনার পাঠানোর বিষয়ে নীতিনির্ধারণী মহলে মৌখিক আলোচনা হলেও কোনো ফাইলওয়ার্ক শুরু হয়নি।

এদিকে সাংবাদিক নাজমুস সাকিব তার একটি ফেসবুকে পোস্টে লিখেন, গত ১৪ মাসে ১৪ টি বিদেশ সফরের প্রত্যেকটিতে বান্ধবী লামিয়া মোর্শেদকে সাথে নিয়ে সফর করেছেন “আদর্শ” বয়ফ্রেন্ড প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর ইউনূস। নিজের প্রভাব কাজে লাগিয়ে বান্ধবী লামিয়াকে বানিয়েছেন এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক। ক্ষমতার হালুয়া রুটি এতদিন উপভোগের পর, বান্ধবী লামিয়া “বুড়ো খাটাশ” ইউনূসের কাছে আবদার করেছে তাকে যেন ইউরোপের কোনো একটা দেশের রাষ্ট্রদূত বানিয়ে দেন! বান্ধবীর আবদার বলে কথা!

ক্ষমতার মজা উপভোগ করার শেষ প্রান্তে পৌঁছে গেছেন ইউনূস-লামিয়া জুটি। তাই ইউনূস সেন্টারের সাবেক নির্বাহী পরিচালক লামিয়া মোর্শেদের কথা মতো একটা ইউরোপিয়ান দেশে তাকে রাষ্ট্রদূত বানানোর বিষয়টি “প্রক্রিয়াধীন” রয়েছে। বর্তমানে ইউরোপের কোনো দেশে রাষ্ট্রদূত পদ খালি নেই। তবে জানা গেছে, ইউনূসের ওপর লামিয়ার যে প্রভাব, তাতে ইউরোপ থেকে কোনো দূতকে ফিরিয়ে এনে হলেও; সেখানে তাকে পাঠানো বিচিত্র কিছু নয়!

বৈষম্য দূর করার নামে জনগণকে বোকা বানিয়ে গত বছরের আগস্টে দেশের ক্ষমতা দখল করেছিলেন নোবেল জয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এবার সেই ইউনূসই চরমভাবে স্বজনপ্রীতি করে বৈষম্য করছে। জানা গেছে, তিনি তার গার্লফ্রেন্ড লামিয়া মোর্শেদসহ চারজনকে রাষ্ট্রদূত করতে যাচ্ছেন।

লামিয়ে মোর্শেদ ছাড়াও এই তালিকায় আছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) ড. নিয়াজ আহমেদ খান, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী ও তার বোন হুসনা সিদ্দিকী।

সম্প্রতি মানবজমিনের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, ডেনমার্কে বাংলাদেশের পরবর্তী রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ পেতে যাচ্ছেন ঢাবি ভিসি ড. নিয়াজ আহমেদ খান। তাকে গ্রহণে ইতোমধ্যে কোপেনহেগেনের সম্মতি চেয়ে চিঠি (এগ্রিমো) পাঠিয়েছে সরকার। ক্লিয়ারেন্স পেলে তার নিয়োগ চূড়ান্ত হবে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী সিঙ্গাপুরের রাষ্ট্রদূত হতে পারেন। তার বোন হুসনা সিদ্দিকীকে নেদারল্যান্ডসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত করা হতে পারে।

অপরদিকে প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয়ের এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক (চুক্তিভিত্তিক) ও ইউনূস সেন্টারের সাবেক নির্বাহী পরিচালক লামিয়া মোর্শেদকে ইউরোপের কোনো দেশে রাষ্ট্রদূত করা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যদিও সেখানে কোনো ভ্যাকেন্সি নেই বলে সূত্র জানিয়েছে।

জানা গেছে, কোপেনহেগেন ছাড়াও বিভিন্ন স্টেশনে রাষ্ট্রদূত বা হাইকমিশনার পদ শূন্য রয়েছে বা শিগগির হচ্ছে। সেই তালিকায় আছে সিঙ্গাপুর, দ্য হেগ, থিম্পু, ইয়াঙ্গুন এবং তেহরান। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্র নিশ্চিত করেছে, ওই সব স্টেশনে রাষ্ট্রদূত বা হাইকমিশনার পাঠানোর বিষয়ে নীতিনির্ধারণী মহলে মৌখিক আলোচনা হলেও কোনো ফাইলওয়ার্ক শুরু হয়নি।

এদিকে সাংবাদিক নাজমুস সাকিব তার একটি ফেসবুকে পোস্টে লিখেন, গত ১৪ মাসে ১৪ টি বিদেশ সফরের প্রত্যেকটিতে বান্ধবী লামিয়া মোর্শেদকে সাথে নিয়ে সফর করেছেন “আদর্শ” বয়ফ্রেন্ড প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর ইউনূস। নিজের প্রভাব কাজে লাগিয়ে বান্ধবী লামিয়াকে বানিয়েছেন এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক। ক্ষমতার হালুয়া রুটি এতদিন উপভোগের পর, বান্ধবী লামিয়া “বুড়ো খাটাশ” ইউনূসের কাছে আবদার করেছে তাকে যেন ইউরোপের কোনো একটা দেশের রাষ্ট্রদূত বানিয়ে দেন! বান্ধবীর আবদার বলে কথা!

ক্ষমতার মজা উপভোগ করার শেষ প্রান্তে পৌঁছে গেছেন ইউনূস-লামিয়া জুটি। তাই ইউনূস সেন্টারের সাবেক নির্বাহী পরিচালক লামিয়া মোর্শেদের কথা মতো একটা ইউরোপিয়ান দেশে তাকে রাষ্ট্রদূত বানানোর বিষয়টি “প্রক্রিয়াধীন” রয়েছে। বর্তমানে ইউরোপের কোনো দেশে রাষ্ট্রদূত পদ খালি নেই। তবে জানা গেছে, ইউনূসের ওপর লামিয়ার যে প্রভাব, তাতে ইউরোপ থেকে কোনো দূতকে ফিরিয়ে এনে হলেও; সেখানে তাকে পাঠানো বিচিত্র কিছু নয়!

আরো পড়ুন

সর্বশেষ